মুক্তিযুদ্ধ-৪ Flashcards
দেশকে স্বাধীন করার লক্ষ্যে স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় কোথায়?
তেলিয়াপাড়া।
দেশকে স্বাধীন করার লক্ষ্যে স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় তেলিয়াপাড়া।
ঐতিহাসিক তেলিয়াপাড়া:
১৯৭১ সালে হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার তেলিয়াপড়া চা বাগানে ৪ এপ্রিল দেশকে স্বাধীন করার লক্ষ্যে স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ২৭ জন সেনা কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। এ বৈঠকেই মুক্তিযুদ্ধের সমগ্র রণাঙ্গনকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেন মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি জেনারেল আতাউল গণি ওসমানী।
মুজিবনগর সরকারের মুখ্য সচিব কে ছিলেন?
রুহুল কুদ্দুস।
মুজিবনগর সরকারের মুখ্য সচিব রুহুল কুদ্দুস।
☑ মুজিবনগর সরকার:
স্থান: আগরতলা (ত্রিপুরার রাজধানী)।
গঠনের সময় : ১০ এপ্রিল ১৯৭১।
অন্য নাম: প্রবাসী/ অস্থায়ী সরকার /বাংলাদেশের প্রথম সরকার/Govt in Exile।
☑ মুজিবনগর সরকার শপথ:
আব্দুল মান্নান: ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১ সনে মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। শপথের স্থান: মুজিবনগর (পূর্বনাম মেহেরপুর ভবেরপাড়া)। শপথ বাক্য পড়ান: মেহেরপুর জেলার ভবেরপাড়া ইউনিয়নের বৈদ্যনাথ তলায় অধ্যাপক ইউসুফ আলী (চিফ হুইপ)।
☑ মুজিবনগর সরকার মন্ত্রিসভা:
✔ রাষ্ট্রপতি: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
✔ সৈয়দ নজরুল ইসলাম : মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি।
✔ তাজউদ্দীন আহমেদ: মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী, প্রতিরক্ষা, পরিকল্পনা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।
✔ এম মনসুর আলী: মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী, অর্থ ও জাতীয় রাজস্ব, শিল্প-বাণিজ্য, পরিবহন, খাদ্য, বস্ত্র মন্ত্রী।
✔ এএইচএম কামরুজ্জামান: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, কৃষি, সরবরাহ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী।
✔ খন্দকার মোশতাক: পররাষ্ট্র, আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী।
☑ মুজিবনগর সরকার মন্ত্রণালয়:
মুজিবনগর সরকারের মোট মন্ত্রণালয় ১২টি। সচিব ছিল: ১০ জন।
অর্থ সচিব ছিল: খন্দকার আসাদুজ্জামান। পররাষ্ট্রসচিব: জনাব মাহবুবুল আলম চাষী। কেবিনেট সচিব ছিলেন এইচ টি ইমাম।
☑ শপথ গ্রহণের পর ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে চুয়াডাঙ্গার SDPO মাহবুব উদ্দিনের নেতৃত্বে ১২ জন গার্ড অফ অনার প্রদান করেন। নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী। নারীনেত্রী ছিলেন বেগম রাজিয়া ওসমান।
☑ মুজিবনগর সরকারের সর্বদলীয় উপদেষ্টা পরিষদ: মওলানা আবদুল হামিদ, খান ভাসানী, কমরেড মনি সিংহ, অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ, শ্ৰী মনোরঞ্জন ধর।
বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৯৭১ সালে গঠিত মুজিবনগর সরকারের কোন পদে নিযুক্ত ছিলেন?
বিশেষ কূটনৈতিক প্রতিনিধি।
বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৯৭১ সালে গঠিত মুজিবনগর সরকারের নিযুক্ত ছিলেন বিশেষ কূটনৈতিক প্রতিনিধি।
মুক্তিযুদ্ধকালে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ মিশন খোলা হয় কার অধীনে?
এম আর সিদ্দিকী।
মুক্তিযুদ্ধকালে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ মিশন খোলা হয় এম আর সিদ্দিকীর অধীনে।
মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশ সরকারের সর্বদলীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারম্যান কে ছিলেন?
মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।
মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশ সরকারের সর্বদলীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।
বাংলাদেশের (মুজিবনগর সরকারের) অর্থমন্ত্রী (Finance Minister) কে ছিলেন?
এম মনসুর আলী।
☑ মুজিবনগর সরকার:
✔ রাষ্ট্রপতি: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
✔ সৈয়দ নজরুল ইসলাম : মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি।
✔ তাজউদ্দীন আহমেদ: মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী, প্রতিরক্ষা, পরিকল্পনা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।
✔ এম মনসুর আলী: মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী, অর্থ ও জাতীয় রাজস্ব, শিল্প-বাণিজ্য, পরিবহন, খাদ্য, বস্ত্র মন্ত্রী।
✔ এএইচএম কামরুজ্জামান: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, কৃষি, সরবরাহ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী।
✔ খন্দকার মোশতাক: পররাষ্ট্র, আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রবাসী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী সচিবালয় (সদর দপ্তর) কোথায় ছিল?
এম মনসুর আলী।
☑ মুজিবনগর সরকার:
✔ রাষ্ট্রপতি: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
✔ সৈয়দ নজরুল ইসলাম : মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি।
✔ তাজউদ্দীন আহমেদ: মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী, প্রতিরক্ষা, পরিকল্পনা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।
✔ এম মনসুর আলী: মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী, অর্থ ও জাতীয় রাজস্ব, শিল্প-বাণিজ্য, পরিবহন, খাদ্য, বস্ত্র মন্ত্রী।
✔ এএইচএম কামরুজ্জামান: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, কৃষি, সরবরাহ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী।
✔ খন্দকার মোশতাক: পররাষ্ট্র, আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রবাসী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী সচিবালয় (সদর দপ্তর) কোথায় ছিল?
৮ নং থিয়েটার রোড, কলকাতা।
☑ মুজিবনগর সরকার:
স্থান: আগরতলা (ত্রিপুরার রাজধানী)।
গঠনের সময় : ১০ এপ্রিল ১৯৭১।
অন্য নাম: প্রবাসী/ অস্থায়ী সরকার /বাংলাদেশের প্রথম সরকার/Govt in Exile।
মুক্তিযুদ্ধের সময় কলকাতার থিয়েটার রোডের ৮ নম্বর বাড়িটিতে ছিল প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের কার্যালয়।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম মন্ত্রিসভা কবে গঠিত হয়?
১০ এপ্রিল, ১৯৭১ খ্রি.।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম মন্ত্রিসভা ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ খ্রি গঠিত হয়।
☑ ‘মুজিবনগর সরকার’ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
বাংলাদেশের প্রথম সরকার - মুজিবনগর সরকার।
বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের রাজধানী ছিল- মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথ গ্রহণ করে মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরের বৈদ্যনাথ তলায়।
সর্বপ্রথম বাংলাদেশের স্বাধীন মন্ত্রীসভা গঠিত হয়- ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ সাল।
মুজিবনগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান - অধ্যাপক এম ইউসুফ আলী।
মুজিবনগর সরকারের প্রশাসনিক কাজ পরিচালনার জন্য মন্ত্রণালয় বা বিভাগ ছিল ১২ টি।
মুজিবনগর সরকারের সদস্য সংখ্যা ছিল - ৬ জন।
বাংলাদেশের (মুজিবনগর সরকারের) প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছিলেন-
জনাব তাজউদ্দীন আহমদ।
বাংলাদেশের (মুজিবনগর সরকারের) প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছিলেন-জনাব তাজউদ্দীন আহমদ।
☑ মুজিবনগর সরকার:
✔ রাষ্ট্রপতি: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
✔ সৈয়দ নজরুল ইসলাম : মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি।
✔ তাজউদ্দীন আহমেদ: মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী, প্রতিরক্ষা, পরিকল্পনা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।
✔ এম মনসুর আলী: মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী, অর্থ ও জাতীয় রাজস্ব, শিল্প-বাণিজ্য, পরিবহন, খাদ্য, বস্ত্র মন্ত্রী।
✔ এএইচএম কামরুজ্জামান: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, কৃষি, সরবরাহ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী।
✔ খন্দকার মোশতাক: পররাষ্ট্র, আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী।
মুক্তিযুদ্ধকালীন কোন তারিখে বুদ্ধিজীবীদের ওপর ব্যাপক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়?
১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১।
মুক্তিযুদ্ধকালীন ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে বুদ্ধিজীবীদের ওপর ব্যাপক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।
১৪ই ডিসেম্বর রাতে একযোগে বহু বুদ্ধিজীবীকে তাদের বাসা থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করা হয়। বাংলাপিডিয়ার হিসাব বলছে, মুক্তিযুদ্ধের সময় ১ হাজার ১১১ জন বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করেছিল পাকিস্তানি বাহিনী। আল বদর ও আল শামস নামক দুটি ঘাতক বাহিনীর সহযোগিতায় হানাদার বাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে।
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম ইউরোপীয় দেশ-
পূর্ব জার্মাানি।
বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম ইউরোপীয় দেশ তৎকালীন পূর্ব জার্মাানি। দেশটি ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে। পূর্ব জার্মাানি অপশনে না থাকলে পোল্যান্ড হবে।
☑ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী দেশসমূহ:
প্রথম দেশ - ভুটান (৬ ডিসেম্বর ১৯৭১, সকালে)।
দ্বিতীয় দেশ - ভারত (৬ ডিসেম্বর ১৯৭১, দুপুরে)।
প্রথম এশীয় মুসলিম দেশ- মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া (২৫ ফেব্রু. ১৯৭২)।
প্রথম আরব দেশ এবং প্রথম মধ্যপ্রাচ্যের দেশ - ইরাক (৮ জুলাই ১৯৭২)।
প্রথম মুসলিম দেশ/ আফ্রিকান দেশ/অনারব মুসলিম দেশ - সেনেগাল (১ ফেব্রু.১৯৭২)।
প্রথম ইউরোপের দেশ - পূর্ব জার্মানি (১১ জানুয়ারি ১৯৭২)।
প্রথম সমাজতান্ত্রিক দেশ- পূর্ব জার্মানি।
প্রথম আমেরিকান দেশ – কানাডা।
প্রথম ওশেনিয়া (অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের) দেশ – টোঙ্গা।
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী সর্বশেষ দেশ -ব্রুনাই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী মুক্তিযোদ্ধাদের নেতৃত্ব দেন-
ফোরকান বেগম।
মুক্তিযুদ্ধে নারী গেরিলাদের প্রথম বেগম ফোরকান যার নেতৃত্বে গড়ে উঠেছিল প্রথম গেরিলা স্কোয়াড। তার নেতৃত্বে প্রথম দলে ছিলেন আটজন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বৃহত্তম সেক্টর-
সেক্টর ১।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বৃহত্তম সেক্টর-সেক্টর ১।
১ নং সেক্টরের এলাকা: চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং ফেনী নদী পর্যন্ত।
সেক্টর কমান্ডার: মেজর জিয়াউর রহমান , মেজর মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম।
অস্থায়ী সরকারের উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে গার্ড অব অনার দেয়া সদস্যগণ ছিল-
আনসার বাহিনীর।
অস্থায়ী সরকারের উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে গার্ড অব অনার দেয়া সদস্যগণ ছিল আনসার বাহিনীর।
১৭ এপ্রিল, ১৯৭১ মুজিবনগরে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে গার্ড অব প্রদান করেন তৎকালীন ঝিনাইদহ মহকুমায় পুলিশ প্রশাসক মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীর বিক্রম।
সিলেট কত নং সেক্টরের অধীন ছিল?
৫ নং।
সিলেট ৫ নং সেক্টরের অধীন ছিল।
সেক্টর ৫- এর আওতায় ছিল সিলেট জেলার অংশ বিশেষ এবং বৃহত্তর ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী অঞ্চল। সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর মীর শওকত আলী।
গণপরিষদ আদেশ জারি করা হয় কত সালে?
২৩ মার্চ, ১৯৭২।
শেখ মুজিবর রহমান বাংলাদেশে গণপরিষদ আদেশ জারি করেন ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ। এটি কার্যকর করা হয় ২৬ মার্চ, ১৯৭২। গণপরিষদ এর প্রথম অধিবেশন বসে ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল। গণপরিষদ এর সদস্য সংখ্যা ছিল ৪০৩ জন।
মুজিবনগর সরকারের গার্ড অফ অনার কার নেতৃত্বে দেওয়া হয়?
মাহবুব উদ্দিন।
মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণের পর ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে চুয়াডাঙ্গার SDPO মাহবুব উদ্দিনের নেতৃত্বে ১২ জন গার্ড অফ অনার প্রদান করেন
মুজিবনগর সরকার এর নারী নেত্রী ছিলেন?
বেগম রাজিয়া ওসমান।
মুজিবনগর সরকারের নারীনেত্রী ছিলেন বেগম রাজিয়া ওসমান।
☑️ ‘মুজিবনগর সরকার’ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
বাংলাদেশের প্রথম সরকার - মুজিবনগর সরকার।
বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের রাজধানী ছিল- মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথ গ্রহণ করে মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরের বৈদ্যনাথ তলায়।
মুজিবনগরের পুরাতন নাম ছিল বৈদ্যনাথতলার ভবের পাড়া।
সর্বপ্রথম বাংলাদেশের স্বাধীন মন্ত্রীসভা গঠিত হয়- ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ সাল।
মুজিবনগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান - অধ্যাপক এম ইউসুফ আলী।
মুজিবনগর সরকারের প্রশাসনিক কাজ পরিচালনার জন্য মন্ত্রণালয়বা বিভাগ ছিল ১২ টি।
মুজিবনগর সরকারের সদস্য সংখ্যা ছিল - ৬ জন।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে কে চিফ অব স্টাফের দায়িত্ব পালন করেন?
মুক্তিযুদ্ধে সামরিক প্রশাসন:
-১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল সিলেটের তেলিয়াপাড়ায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী, ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস, আনসার ও পুলিশবাহিনী উচ্চপদস্থ বাঙালি সদস্যরা এক বৈঠকে মিলিত হয়ে পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে আক্রমণের পরিকল্পনা করে।
-মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি: এম এ জি ওসমানী
-চিফ অফ স্টাফ: অব. কর্নেল আব্দুর রব
-ডেপুটি চিফ অফ স্টাফ: একে খন্দকার
-সদর দপ্তর ছিল ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায়