গণঅভ্যুত্থান-সত্তর এর নির্বাচন Flashcards
রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য’- এই মামলায় যে তারিখে পাকিস্তানি সরকার বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়-
২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯।
☑ আগরতলা মামলার প্রেক্ষাপট: ১৯৬৩ সালে বঙ্গবন্ধু গোপনে ত্রিপুরা গমন করেন। সেখানে ত্রিপুরার রাজধানী আগড়তলায় তৎকালীন কংগ্রেস নেতা ও পরবর্তীতে মুখ্যমন্ত্রী শচীন্দ্রলালের সাথে বৈঠক করেন। আমির হোসেন নামক একজন এই বৈঠকের কথা আইয়ুব সরকারকে ফাঁস করে দেন। আইয়ুব খান সরকার ছয় দফা আন্দোলনকে নস্যাৎ করার জন্য ১৯৬৮ সালের ৩ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু ৩৫ জনকে আসামী করে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দায়ের করে, যা ইতিহাসে “আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা” নামে পরিচিত।
✔ মামলাটির আনুষ্ঠানিক নাম- : রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য।
✔ প্রধান আসামি (১ নং): বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
✔ মামলা দায়ের হয় যেভাবে: ১৮ জানুয়ারি (১৯৬৮) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দপ্তরের এক প্রেস নোটে বলা হয় ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা ও পরিচালনার সাথে শেখ মুজিবুর রহমানের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। কাজেই অন্যদের সাথে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ১৯৬৬ সালের ৮ মে থেকে শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তান প্রতিরক্ষা আইনে বন্দি ছিলেন এবং সে অবস্থায়ই তাঁকে
যড়যন্ত্র মামলায় যুক্ত করা হয়।
✔ মামলা প্রত্যাহার: ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯।
কোন আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে এগারো দফা প্রণীত হয়?
উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান।
☑ ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান প্রেক্ষাপট ও সূচনা: ১৯৬৮ সালের আগরতলা মামলা প্রত্যাহার এবং পরবর্তীতে আইয়ুববিরোধী আন্দোলন গণ-অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ৪ জানুয়ারি’৬৯ সালে ডাকসু কার্যালয়ে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ কর্তৃক ১১ দফা কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়।
✔ ১১ দফার উল্লেখযোগ্য বিষয়:
☐ হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয় কালাকানুন সহ সব আইন বাতিল।
☐ ৬ দফা দাবির প্রেক্ষিতে পূর্ব পাকিস্তানে পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠা।
☐ কৃষকদের উপর থেকে কর ও খাজনা হ্রাস এবং পাটের সর্বনিম্নমূল্য ৪০ টাকা ধার্য করা।
☐ পূর্ব পাকিস্তানের বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও জল সম্পদের সার্বিক ব্যবহারের ব্যবস্থা গ্রহণ।
☐ SEATO ও CENTO সহ সকল পাক-মার্কিন সামরিক চুক্তিবাতিল এবং জোট বহির্ভূত নিরপেক্ষ পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ।
☐ আগরতলা মামলায় অভিযুক্তদের মুক্তি (১১নং)।
১৯৭০ সালে জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কতগুলি আসনে বিজয়ী হয়েছিল?
১৬৭।
১৯৭০ সালের নির্বাচনে মোট আসন ৩১৩ টি, এর মধ্যে সংরক্ষিত মহিলা আসন ১৩ টি। পূর্ব পাকিস্তানের আসন সংখ্যা মোট ১৬৯ টি এবং পশ্চিম পাকিস্তানের আসন সংখ্যা মোট ১৪৪ টি। আওয়ামী লীগ ১৬৯ টি আসনের মধ্যে ১৬৭ টিতে জয়লাভ করে।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী ছিলেন কত জন?
৩৫।
☑ ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা’ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র’ মামলা দায়ের করা হয় ৩ জানুয়ারি, ১৯৬৮ সালে। ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র’ মামলার বিশেষ আদালতের বিচারক ছিলেন পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি এস. এ. রহমান। আসামী ছিলেন ৩৫ জন। প্রধান আসামী ছিলেন শেখ মুজিবর রহমান।
‘আগরতলা ষড়যন্ত্র’ মামলার তথ্য ফাঁস করে দেন - আমির হোসেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বঙ্গবন্ধুর পক্ষে প্রসিকিউটর হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন স্যার- টমাস উইলিয়াম। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার দাপ্তরিক নাম ছিল ‘‘রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য’‘।
‘আগরতলা ষড়যন্ত্র’ মামলার বিচার হয় ১৯৬৮ সালের জুন মাসে। কুর্মিটোলায় তিন সদস্যবিশিষ্ট ট্রাইবুনাল গঠন করা হয়-১৯ জুন’৬৮। থমাস উইলিয়াম ৫ আগস্ট’৬৮ রমনায় মামলার বৈধতা নিয়ে চ্যালেঞ্জ করেন।
‘আগরতলা ষড়যন্ত্র’ মামলা প্রত্যাহার করা হয় ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী সার্জেন্ট জহুরুল হককে গুলি করে হত্যা করা হয় ১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে। ঢাকা সেনানিবাসে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার স্মৃতিবিজড়িত জাদুঘর বঙ্গবন্ধু জাদুঘর। এই বঙ্গবন্ধু জাদুঘর হচ্ছে সেনানিবাসে অবস্থিত বিজয় কেতন জাদুঘরেরই অংশ।
ঢাকা সেনানিবাসে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার স্মৃতি বিজড়িত জাদুঘর কোনটি?
বিজয় কেতন জাদুঘর।
শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রধান আসামী করে ২৭ জন সামরিক ও ৮ জন বেসামরিক নাগরিকের বিরুদ্ধে দায়ের করা এই রাষ্ট্রদ্রোহী মামলার বিচারকাজ হয় ঢাকা সেনানিবাস এর মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে। উল্লেখ্য, বিজয় কেতন জাদুঘর ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে অবস্থিত যা মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা এবং বীরত্বসূচক খেতাব প্রাপ্তদের স্মরণে নির্মিত। ঢাকার ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্মৃতি জাদুঘর রয়েছে।
গণঅভ্যুত্থানের নায়ক ছিলেন-
তোফায়েল আহমেদ।
গণঅভ্যুত্থানের নায়ক ছিলেন তোফায়েল আহমেদ।
☑ ‘১৯৬৯ সালে গণঅভুত্থান’ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
✔ সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয় ১৯৬৯ সালের ৪ জানুয়ারি।
ঘোষণা করে ১১ দফা কর্মসূচি।
✔ পুলিশের গুলিতে শহিদ আসাদ নিহত হন - ২০ জানুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র ছিলেন। ২০ জানুয়ারি শহিদ
আসাদ দিবস।
✔ শহিদ আসাদকে নিয়ে ‘আসাদের শার্ট’ কবিতাটি লিখেছেন শামসুর রাহমান।
✔ পুলিশের গুলিতে শহিদ মতিউর নিহত হন ২৪ জানুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।
তিনি নবকুমার ইনস্টিটিউটের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।
✔ শহিদ ড. শামসুজ্জোহাকে হত্যা করা হয়েছিল - ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। তিনিই বাংলাদেশের প্রথম শহিদ বুদ্ধিজীবী।
✔ বাংলাদেশ নামকরণ করা হয়- ১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর।
✔ উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের পটভূমিকায় লেখা উপন্যাস চিলেকোঠার সেপাই (লেখক- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস)।
আগরতলা মামলায় বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার হন-
১৮ জানুয়ারি, ১৯৬৮।
আগরতলা মামলায় বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার হন- ১৮ জানুয়ারি, ১৯৬৮।
‘আগরতলা ষড়যন্ত্র’ মামলা দায়ের করা হয় ৩ জানুয়ারি, ১৯৬৮ সালে।
‘আগরতলা ষড়যন্ত্র’ মামলার বিশেষ আদালতের বিচারক ছিলেন পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি এস. এ. রহমান। আসামী ৩৫ জন। প্রধান আসামী ছিলেন শেখ মুজিবর রহমান।
১১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে কে?
সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ।
৪ জানুয়ারি’৬৯ সালে ডাকসু কার্যালয়ে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ কর্তৃক ১১ দফা কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়।
☑ সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ: গঠিত হয় ৫ জানুয়ারি, ১৯৬৯, এবং আহবায়ক ছিলেন তোফায়েল আহমেদ। ১১ দফার অন্তর্ভুক্ত ছিল ৬ দফা।
গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত হয়-
২৪ জানুয়ারি।
গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত হয় ২৪ জানুয়ারি।
☑ ‘১৯৬৯ সালে গণঅভুত্থান’ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
✔ সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয় ১৯৬৯ সালের ৪ জানুয়ারি।
ঘোষণা করে ১১ দফা কর্মসূচি।
✔ পুলিশের গুলিতে শহিদ আসাদ নিহত হন - ২০ জানুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র ছিলেন। ২০ জানুয়ারি শহিদ
আসাদ দিবস।
✔ শহিদ আসাদকে নিয়ে ‘আসাদের শার্ট’ কবিতাটি লিখেছেন শামসুর রাহমান।
✔ পুলিশের গুলিতে শহিদ মতিউর নিহত হন ২৪ জানুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।
তিনি নবকুমার ইনস্টিটিউটের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।
✔ শহিদ ড. শামসুজ্জোহাকে হত্যা করা হয়েছিল - ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। তিনিই বাংলাদেশের প্রথম শহিদ বুদ্ধিজীবী।
✔ বাংলাদেশ নামকরণ করা হয়- ১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর।
✔ উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের পটভূমিকায় লেখা উপন্যাস চিলেকোঠার সেপাই (লেখক- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস)।
গণ আন্দোলনের একমাত্র নারী শহিদ কে?
আনোয়ারা বেগম।
গণ আন্দোলনের একমাত্র নারী শহিদ আনোয়ারা বেগম।
✔ গণঅভ্যুত্থানের শহিদ: শহিদ আসাদ, মতিউর, সার্জেন্ট জহুরুল হক, অধ্যাপক শামসুজ্জোহা।
১১ দফার শেষ দফা কী সম্পর্কিত ছিল?
আগরতলা মামলায় অভিযুক্তদের মুক্তি।
৪ জানুয়ারি’৬৯ সালে ডাকসু কার্যালয়ে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ কর্তৃক ১১ দফা কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়।
✔ ১১ দফার উল্লেখযোগ্য বিষয়:
☐ হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয় কালাকানুন সহ সব আইন বাতিল।
☐ ৬ দফা দাবির প্রেক্ষিতে পূর্ব পাকিস্তানে পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠা।
☐ কৃষকদের উপর থেকে কর ও খাজনা হ্রাস এবং পাটের সর্বনিম্নমূল্য ৪০ টাকা ধার্য করা।
☐ পূর্ব পাকিস্তানের বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও জল সম্পদের সার্বিক ব্যবহারের ব্যবস্থা গ্রহণ।
☐ SEATO ও CENTO সহ সকল পাক-মার্কিন সামরিক চুক্তিবাতিল এবং জোট বহির্ভূত নিরপেক্ষ পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ।
☐ আগরতলা মামলায় অভিযুক্তদের মুক্তি (১১নং)।
শহিদ ড. শামসুজ্জোহাকে হত্যা করা হয়েছিল কবে?
১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯।
শহিদ ড. শামসুজ্জোহাকে হত্যা করা হয়েছিল - ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। তিনিই বাংলাদেশের প্রথম শহিদ বুদ্ধিজীবী।
☑ ‘১৯৬৯ সালে গণঅভুত্থান’ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
✔ সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয় ১৯৬৯ সালের ৪ জানুয়ারি।
ঘোষণা করে ১১ দফা কর্মসূচি।
✔ পুলিশের গুলিতে শহিদ আসাদ নিহত হন - ২০ জানুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র ছিলেন। ২০ জানুয়ারি শহিদ
আসাদ দিবস।
✔ শহিদ আসাদকে নিয়ে ‘আসাদের শার্ট’ কবিতাটি লিখেছেন শামসুর রাহমান।
✔ পুলিশের গুলিতে শহিদ মতিউর নিহত হন ২৪ জানুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।
তিনি নবকুমার ইনস্টিটিউটের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।
✔ বাংলাদেশ নামকরণ করা হয়- ১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর।
✔ উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের পটভূমিকায় লেখা উপন্যাস চিলেকোঠার সেপাই (লেখক- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস)।
সত্য মামলা আগরতলা কে লিখেন?
কর্নেল শওকত আলী।
সত্য মামলা আগরতলা লিখেন কর্নেল শওকত আলী।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বঙ্গবন্ধুর পক্ষে প্রসিকিউটর হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন কে?
উইলিয়াম থমাস।
☑ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা: ✔ প্রধান বিচারপতি ছিলেন এস এ রহমান। ✔ পাকিস্তানের আইনজীবী ছিলেন মনজুর রহমান। ✔ বঙ্গবন্ধুর পক্ষে আইনজীবী ছিলেন আব্দুস সালাম। ✔ বঙ্গবন্ধুর পক্ষে প্রসিকিউটর হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন থমাস উইলিয়াম।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা নিয়ে থমাস উইলিয়াম বৈধতা চ্যালেঞ্জ করেন কবে?
৫ আগস্ট, ১৯৬৮।
থমাস উইলিয়াম ৫ আগস্ট’৬৮ রমনায় মামলার বৈধতা নিয়ে চ্যালেঞ্জ করেন।
১৯৭০ সালের নির্বাচনের ইশেহার ছিল-
: ৬ দফা।
১৯৭০ সালের নির্বাচনের ইশেহার ছিল-৬ দফা।
☑ ৭০ এর নির্বাচন: ৩০ মার্চ’৭০ সালে ইয়াহিয়া সরকার এল এফ ও
(Legal Framework Order) জারি করেন। ৭ ডিসেম্বর, ১৯৭০; জাতীয় পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত। ১৭ ডিসেম্বর, ১৯৭০; প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত।
✔ জাতীয় পরিষদ নির্বাচন আসন সংখ্যা: ৩১৩ টি (পূর্ব পাকিস্তান: ১৬২ + ৭= ১৬৯ টি এবং পশ্চিম পাকিস্তান: ১৩৮+ ৬ =১৪৪ টি)।
✔ পূর্ব পাকিস্তানের প্রধান দল: আওয়ামী লীগ। নেতৃত্ব: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। প্রতীক ছিল নৌকা। স্লোগান ছিল ৬ দফা।
✔ পশ্চিম পাকিস্তানের নেতৃত্ব: জুলফিকার আলী ভুট্টো। প্রতীক: তরবারি।
স্লোগান: Islam is our faith, Democracy is our policy, Socialism is our economy.
✔ ১৬৯ টি তে আওয়ামীলীগ পায় ১৬৭ টি। প্রাদেশিক নির্বাচনে ৩১০ টির মধ্যে আওয়ামী লীগ পায় ২৯৮ টি।