বাংলাদেশের ইতিহাস : প্রাচীন যুগ -৪ Flashcards
শক্ত মাটির জনপদ
বরেন্দ্র।
শক্ত মাটির জনপদ- বরেন্দ্র।
বরেন্দ্র গঙ্গা ও করতোয়ার মধ্যবর্তী অঞ্চল। পুন্ড্রের একটি অংশ জুড়েই এর অবস্থান ছিল। বর্তমান বগুড়া, দিনাজপুর ও পাবনার অংশ জুড়ে বরেন্দ্র অঞ্চল বিস্তৃত ছিল। বরেন্দ্র অঞ্চলের বিশেষত্ব হচ্ছে এটি বাংলাদেশের একমাত্র স্বাধীন জনপদ।
কোন জনপদ থেকে বাঙ্গালি জাতির উৎপত্তি ঘটেছিল?
বঙ্গ।
বঙ্গ জনপদ থেকে বাঙ্গালি জাতির উৎপত্তি ঘটেছিল।
বর্তমান বাংলাদেশের পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বাস করা ‘বঙ্গ’ নামের এক জাতি হতে ‘বঙ্গ’ নামের উদ্ভব হয়েছে বলে মনে করা হয়।
ঋগবেদের ‘ঐতরেয় আরণ্যক’ গ্রন্থে প্রথম ‘বঙ্গ’ শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায়।
বঙ্গ জনপদের অবস্থান: ফরিদপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, বরিশাল (বাকেরগঞ্জ) ও পটুয়াখালী।
বর্তমান বাংলাদেশের কোন অংশকে সমতট বলা হয়?
কুমিল্লা ও নােয়াখালী।
সমতটের অবস্থান: বৃহত্তর কুমিল্লা, নোয়াখালী ও পার্বত্য ত্রিপুরা।
রাজধানী: ৭ম শতকে সমতটের শাসক রাজভট্টের রাজধানী ছিল কুমিল্লায় বড় কামতা ও দশম শতকে চন্দ্ররাজাদের রাজধানী ছিল দেবপর্বত।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন-
চর্যাপদ।
চর্যাপদ বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের আদি নিদর্শন।
১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপাল রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে এর পুঁথি আবিষ্কার করেন।
তাঁরই সম্পাদনায় পুঁথিখানি হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা (১৯১৬) নামে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক চারটি পুঁথি একত্রে প্রকাশিত হয়।
সেগুলো হচ্ছে - চর্যাচর্যবিনিশ্চয়, সহরপাদ ও কৃষ্ণপাদের দোহা এবং ডাকার্ণব।
এগুলোর মধ্যে একমাত্র ‘চর্যাচর্যবিনিশ্চয়’ই প্রাচীন বাংলায় লেখা; অন্য তিনটি বাংলায় নয়, অপভ্রংশ ভাষায় রচিত।
তিনি পুঁথির সূচনায় একটি সংস্কৃত শ্লোক থেকে নামের যে ইঙ্গিত পান তাতে এটি ‘চর্যাশ্চর্যবিনিশ্চয়’ নামেও পরিচিত হয়।
তবে সংক্ষেপে এটি ‘বৌদ্ধগান ও দোহা’ বা ‘চর্যাপদ’ নামেই অভিহিত হয়ে থাকে।
উয়ারী বটেশ্বর কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
কয়রা।
উয়ারী বটেশ্বর নরসিংদীর বেলাব উপজেলার উয়ারী ও বটেশ্বর গ্রামে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ বা কয়রা নদীর তীরে অবস্থিত ছিল।
এটি ছিল নদী বন্দর ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কেন্দ্র।
পাটালিপুত্র ছিল-
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজধানী।
ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম সাম্রাজ্যের নাম মৌর্য সাম্রাজ্য।
মৌর্য শাসনের প্রতিষ্ঠাতা- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।
বাংলায় মৌর্যশাসন প্রতিষ্ঠা করেন অশোক।
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের শাসনের সময় গ্রীক দেশ থেকে পর্যটক আসেন- মেগাস্থিনিস।
পাল রাজাদের মধ্যে কে সর্বশ্রেষ্ঠ?
ধর্মপাল।
পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা গোপাল।
গোপালের মৃত্যুর পর ধর্মপাল (৭৮১-৮২১ খ্রি.) বাংলার সিংহাসনে বসেন।
পাল রাজাদের মধ্যে তিনিই ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ। বাংলা ও বিহারব্যাপী তাঁর শাসন প্রতিষ্ঠিত ছিল।
ধর্মপাল পাল রাজাদের মধ্যে সর্বোচ্চ সার্বভৌম উপাধি পরমেশ্বর, পরমভট্টারক মহারাজাধিরাজ ধারণ করেছিলেন।
পাল সাম্রাজ্যের বিশেষত্ব হচ্ছে এটি প্রথম বংশানুক্রমিক রাজবংশ, বাংলায় পালি ভাষার বিস্তার ঘটে, বাংলার দীর্ঘস্থায়ী (৪০০ বছর) রাজবংশ ও বাংলায় চিত্রশিল্পের বিকাশ ঘটে।
বাংলায় গুপ্তদের রাজধানী ছিল কোথায়?
পুণ্ড্রনগর।
গুপ্ত যুগকে প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের স্বর্ণযুগ বলা হয়।
গুপ্ত বংশের আদি পুরুষ ছিলেন শ্রীগুপ্ত।
গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন প্রথম চন্দ্রগুপ্ত।
শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন ভারতের নেপোলিয়ন নামে খ্যাত সমুদ্রগুপ্ত।
চীনা পরিব্রাজক ফা হিয়েন ২য় চন্দ্রগুপ্তের সময়ে বাংলায় আসেন।
প্রাচীন বাংলার শিল্প কলার ক্ষেত্রে কোন যুগ স্মরণীয়?
পাল।
প্রাচীন বাংলার শিল্প কলার ক্ষেত্রে পাল যুগ স্মরণীয়।
পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গোপাল। গোপালের মৃত্যুর পর ধর্মপাল (৭৮১-৮২১ খ্রি.) বাংলার সিংহাসনে বসেন।
পাল রাজাদের মধ্যে তিনিই ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ। বাংলা ও বিহারব্যাপী তাঁর শাসন প্রতিষ্ঠিত ছিল।
পাল যুগে বৌদ্ধ সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া যায় পাহড়পুর/সোমপুর বিহার এবং ময়নামতিতে।
সোমপুর বিহার নির্মাণ করেন রাজা ধর্মপাল এবং ময়নামতি নির্মাণ করেন রাজা ভবদেব।
মধ্যযুগে বাংলার অন্ধকার যুগ-
হাবসি শাসন।
হাবসি শাসকগণ ৬ বছর (১৪৮৭-১৪৯৩) ক্ষমতায় ছিল। মোট শাসক ছিল ৪ জন।
মহাস্থানগড় কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
করতােয়া।
মহাস্থানগড়ের পূর্ব নাম পুণ্ড্রনগর। এখানে মৌর্য ও গুপ্ত রাজবংশের পুরাকীর্তি রয়েছে।
মহাস্থানগড় পাথরের চাকতিতে খোদাই করা লিপি পাওয়া গেছে সম্রাট অশোকের সময়ে খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতকে। বিখ্যাত সাধক শাহ সুলতান বলখির মাজারও রয়েছে মহাস্থানগড়ে।
সম্প্রতি গবেষক ইসমে আজমের নেতৃত্বে দেড় হাজার বছরের প্রাচীন মানব বসতি পাওয়া গেছে কোথায়?
সুন্দরবনে।
ইসমে আজম নামে এক গবেষকের ব্যক্তিগত ও একাগ্র অনুসন্ধানে সুন্দরবনে এক থেকে দেড় হাজার বছরের পুরোনো মানববসতির নিদর্শন পাওয়া গেছে। নিদর্শনটি আবিষ্কৃত হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম এই শ্বাসমূলীয় অরণ্যের পাঁচটি জায়গায়।
প্রাচীন কালে নিশ্চিন্তপুর নামে পরিচিত ছিল বর্তমান কোন জেলা?
ঠাকুরগাঁও।
প্রাচীন কালে ‘নিশ্চিন্তপুর’ নামে পরিচিত ছিল বর্তমান ঠাকুরগাঁও জেলা।
লক্ষ্মীপুর জেলার পূর্ব নাম ছিলো ভুলুয়া
প্রাচীন বাংলায় কয়টি স্বাধীন রাজ্যের সৃষ্টি হয়?
২টি।
গুপ্ত সাম্রাজ্যের দুর্বলতায় অরাজক অবস্থা বিরাজ করে ২টি স্বাধীন রাজ্য সৃষ্টি হয়। রাজ্য দুইটি হচ্ছে বঙ্গ এবং গৌড়।
গুপ্ত যুগকে প্রাচীন ভারতীয় স্বর্ণযুগ বলা হয়। এই যুগ ছিল আবিষ্কার, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি, বাস্তুবিদ্যা, শিল্প, ন্যায়শাস্ত্র, সাহিত্য, গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, ধর্ম ও দর্শনের বিশেষ উৎকর্ষের যুগ।
কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র, কলহনের রাজতরঙ্গিনী, মিনহাজ-উস-সিরাজের তরকাত-ই-নাসিরী, আবুল ফজল এর আইন-ই-আকবরী ইত্যাদি ইতিহাসের কোন ধরনের উপাদান?
লিখিত।
আবুল ফজল ছিলেন সম্রাট আকবরের প্রধানমন্ত্রী। তার লেখা ‘আইন-ই-আকবরি’ গ্রন্থে প্রথম দেশবাচক বাংলা শব্দ ব্যবহার করেন।
কৌটিল্যের আসল নাম ছিল চাণক্য। তিনি ছিলেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য ও বিন্দুসারের প্রধানমন্ত্রী।
বাংলায় আগমনকারী প্রথম পরিব্রাজক-
ফা হিয়েন।
ফা-হিয়েন ছিলেন দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের আমলে বাংলায় ভ্রমণ করা চৈনিক পরিব্রাজক।
হিউয়েন সাং হর্ষবর্ধনের আমলে উপমহাদেশে আসেন।
পাল বংশের শেষ রাজা-
মদনপাল।
পাল বংশের শেষ রাজা মদনপাল। তবে যদি অপশনে মদন পাল না থাকে সেক্ষেত্রে রাম পাল হবে।
পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গোপাল এবং সর্বশ্রেষ্ঠ রাজা ধর্মপাল। কৈবর্ত বিদ্রোহের সময় রাজা ছিলেন দ্বিতীয় মহীপাল।
গোপালের মৃত্যুর পর ধর্মপাল (৭৮১-৮২১ খ্রি.) বাংলার সিংহাসনে বসেন।
পাল রাজাদের মধ্যে তিনিই ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ। বাংলা ও বিহারব্যাপী তাঁর শাসন প্রতিষ্ঠিত ছিল।
ধর্মপাল পাল রাজাদের মধ্যে সর্বোচ্চ সার্বভৌম উপাধি পরমেশ্বর, পরমভট্টারক মহারাজাধিরাজ ধারণ করেছিলেন।
পাল সাম্রাজ্যের বিশেষত্ব হচ্ছে এটি প্রথম বংশানুক্রমিক রাজবংশ, বাংলায় পালি ভাষার বিস্তার ঘটে, বাংলার দীর্ঘস্থায়ী (৪০০ বছর) রাজবংশ ও বাংলায় চিত্রশিল্পের বিকাশ ঘটে।
মঙ্গোলীয় জাতিভুক্ত নয়-
সাওঁতাল।
সাঁওতাল, মুন্ডা, ভীল এরা ছিল নেগ্রিটো জাতিভুক্ত।
কোন পরিব্রাজক সর্বপ্রথম সমতট ও হরিকেল সফর করেন?
হিউয়েন সাঙ।
৬২৯ খ্রিস্টাব্দে চীন থেকে যাত্রা শুরু করে হিউয়েন-সাং উত্তরের বাণিজ্য পথ ধরে মধ্য-এশিয়ার কুচ হয়ে উত্তর ভারতে পৌঁছান। কনৌজ নগরে পৌঁছে তিনি মহান ভারতীয় সম্রাট হর্ষবর্ধনের আতিথ্য লাভ করেন। তিনি মগধের বিভিন্ন বৌদ্ধ তীর্থস্থান পরিদর্শন করেন এবং অনেক সময় তৎকালীন বিখ্যাত বৌদ্ধ শিক্ষাকেন্দ্র নালন্দা মহাবিহারে পড়াশোনায় অতিবাহিত করেন।
কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র গ্রন্থটি কত খণ্ডে রচিত?
১৫।
কৌটিল্য (Kautilya) ছিলেন ভারতীয় কূটনৈতিক পণ্ডিত। খ্রীস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে মৌর্য সাম্রাজ্য (৩২৬-২৯৮ BC) প্রতিষ্ঠাতা চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের পরামর্শদাতা এবং ব্রাহ্মণ রাজনৈতিক চিন্তাবিদ ছিলেন তিনি। ইতিহাসে তিনি চানক্য সেন নামেই অধিক পরিচিত।
কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র গ্রন্থটি ১৫ টি পরিচ্ছেদ এবং ১৮০ টি প্রকরণে বিভক্ত।
আর্যজাতি আগমন কোন দেশ থেকে হয়েছিল?
ইরান।
ইরানের মালভূমি অঞ্চল থেকে আর্যদের ভারতে আগমন ঘটে।
ভারতে আর্যদের আগমন ও অভিযান চলতে থাকে ধীরে ধীরে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে।
এই আগমনের সূচনা ঘটে খ্রিস্টপূর্ব ২০০০ অব্দে।
-প্রথমদিকে আর্যবসতি গড়ে উঠে পূর্ব-পাঞ্জাবে এবং শতদ্রু ও যমুনা নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চলে। এই অঞ্চল আর্যাবর্ত নামে পরিচিত।
আর্যরা ক্রমে স্থানীয় অধিবাসীদের সাথে মিশে যেতে থাকে। এভাবে দেহের দিক থেকে তাদের অনেকটা পরিবর্তন দেখা যায়। এই মিশ্রণের মধ্য দিয়ে ভারতে এক সময় একটি উচ্চতর সভ্যতার উন্মেষ ঘটেছিল। যেখানে আর্য ও দ্রাবিড় রীতির অনেক কিছুই খুঁজে পাওয়া যায়।
ভারতে মৌর্য শাসনের প্রতিষ্ঠাতা কে?
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।
ভারতে মৌর্য শাসনের প্রতিষ্ঠাতা চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।
ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম সাম্রাজ্যের নাম মৌর্য সাম্রাজ্য। ভারতে মৌর্যবংশ প্রতিষ্ঠা করেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য। এই বংশের রাজত্বকাল ছিল ৩২৪ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে ১৮৬ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ।
সর্বপ্রথম ‘বঙ্গ’ দেশের নাম পাওয়া যায় কোথায়?
আইন-ই-আকবরী।
‘বঙ্গ’ বাংলার একটি সুপ্রাচীন মানব-বসতির স্থান বা জনপদ, যা চৌদ্দ শতকে মুসলমান শাসনামলে পরিবর্তিত রূপে বাঙ্গালাহ হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠে।
বাংলার অন্যান্য ভৌগোলিক ইউনিটের মতো বঙ্গের ভৌগোলিক গূঢ়ার্থও ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায়ে পরিবর্তিত হয়েছে।
দেশবাচক শব্দ হিসাবে ‘বঙ্গ’ বা ‘বাঙ্গাল’ শব্দটি প্রথম পাওয়া যায় - আবুল ফজল রচিত ‘আইন-ই-আকবরী’ গ্রন্থে।
ঐতরেয় আরণ্যক -এ সর্বপ্রথম মগধের সাথে বঙ্গ নামক একটি জনগোষ্ঠীর কথা উল্লিখিত হয়েছে।
অর্থশাস্ত্র’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
কৌটিল্য।
অর্থশাস্ত্র প্রাচীন ভারতের একটি মূল্যবান গ্রন্থ যেটি বিষয়ের বৈচিত্র্য ও ব্যাপকতার জন্য সুপরিচিত।
সংস্কৃত ভাষায় রচিত খ্রিস্টপূর্ব তিন শতকের এ গ্রন্থটির রচয়িতা ছিলেন সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের প্রধানমন্ত্রী কৌটিল্য যিনি অতীব বুদ্ধিমান ‘চাণক্য’ বা সম্রাটের প্রাথমিক জীবনের শিক্ষক বিষ্ণুগুপ্ত বলেও পরিচিত।
গ্রন্থটিকে বিস্মৃতির অন্তরাল থেকে দক্ষিণ ভারতের এক নিভৃত অঞ্চলে উদ্ধার করেছিলেন পন্ডিত শামশাস্ত্রী বিশ শতকের গোড়ার দিকে এবং তিনি ১৯১৫ সালে গ্রন্থটির সম্পাদিত মূল অংশ ও ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশ করেন।