বাংলাদেশের কৃষি-১ Flashcards
কোন দেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য মোট আয়তনের কত শতাংশ বনভূমি থাকা প্রয়োজন?
২০-২৫ শতাংশ ।
একটি দেশের মোট আয়তনের ২০-২৫ শতাংশ বনভূমি থাকা প্রয়োজন।
কিন্তু বাংলাদেশের এ সম্পদের পরিমাণ রয়েছে মাত্র ১৩ শতাংশ।
বর্তমানে দেশের ৩৫টি জেলায় বন বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন বনভূমি রয়েছে।
বন বিভাগ নিয়ন্ত্রণাধীন বনভূমির পরিমাণ ১,৮৮০,৪৯৩.৭৩ হেক্টর।
দেশের মোট বনভূমির পরিমাণ ২,৫৭৫,১৯৬.০১ হেক্টর।
মাধ্যমিক ভূগোল বইয়ের তথ্যমতে বনভূমির পরিমাণ ১৭ শতাংশ।
নিচের কোনটি ‘কাটারিভোগ’ চাল উৎপাদনের জন্যে প্রসিদ্ধ জেলা?
দিনাজপুর ।
অঞ্চলভিত্তিক চালের নাম :
দিনাজপুরের কাটারিভোগ।
ময়মনসিংহের বিরই।
কুমিল্লার চিনিগুড়া।
নোয়াখালীর কালিজিরা।
বরিশাল ও পটুয়াখালীর বালাম ধান।ঃ
নিচের কোনটি মৌসুম নিরপেক্ষ ফসল?
পেঁপে ।
যে সকল ফসল সকল ঋতুতে চাষ হয়ে থাকে সেগুলােকে মৌসুম নিরপেক্ষ ফসল বলে।
যেমনঃ লাল শাক, বেগুন, পেঁপে, কলা।
অন্যদিকে,
বাঁধাকপি , পেঁয়াজ , আলু হলো রবি ফসল।
বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়া বিশ্ব বাজারে কি নামে পরিচিত?
কুষ্টিয়া গ্রেড ।
কুষ্টিয়া গ্রেড - বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়ার নাম।
বাংলাদেশের প্রথম গবাদি পশুর ভ্রুণ বদল করা হয় - ৫ মে, ১৯৯৫।
বাংলাদেশ গবাদি পশু গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত - ঢাকার সাভারে।
দুগ্ধজাত সামগ্রীর জন্য বিখ্যাত লাহিড়ীমোহন হাট অবস্থিত - পাবনায়।
বন্য প্রাণী প্রজনন কেন্দ্র (সরকারি) অবস্থিত - করমজল, সুন্দরবন।
বাংলাদেশের কৃষি দিবস পালন করা হয়-
পহেলা অগ্রহায়ণ ।
বাংলাদেশের কৃষি দিবস পালন করা হয় পহেলা অগ্রহায়ণ।
নতুন ধানের চাল থেকেই শুরু হবে নবান্ন উৎসব। কৃষকের হাসির ওপর এখনও অনেকাংশে দেশের অর্থনীতি নির্ভর করে। আর এই কৃষক ও কৃষিকে এগিয়ে নিতেই ২০০৮ সালের ১৫ নভেম্বর (১ অগ্রহায়ণ ১৪১৫)) বাংলাদেশে জাতীয়ভাবে পালন করা শুরু হয় জাতীয় কৃষি দিবস।
সেই বছর থেকে প্রতি বছর বাংলাদেশের জাতীয় কৃষি দিবস পালন করা হয়।
ফসল কাটার এক সপ্তাহ আগে শিম জাতীয় শস্য লাগানোর পদ্ধতি কী নামে পরিচিত-
রিলে চাষ ।
একটি শস্যের ফুল আসার পর কিন্তু কর্তনের প্রায় এক সপ্তাহ পূর্বে কতিপয় সুবিধা পাওয়ার জন্য শিম জাতীয় বীজ বপণ করা হয়, একে রিলে চাষ বলে।
এভাবে এক জমিতে ২ – ৩ ধরনের ফসল এক সাথে চাষ করার পদ্ধতিকে রিলে চাষ বলে।
সাধারণত ফল বাগানে যে ধরনের সেচ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তাকে রিং বেসিন বলে।
বাংলাদেশের জাতীয় পাট দিবস-
৬ মার্চ।
পাটের সঙ্গে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি বিবেচনায় ২০১৬ সালে প্রতি বছর ৬ মার্চ জাতীয়ভাবে পাট দিবস আয়োজনের ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পরের বছর থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।
হিমসাগর কোন ফসলের জাত?
আম ।
হিমসাগর বা ক্ষীরসাপাত হলো আমের একটি জাত।
আমের অন্যান্য জাতসমূহের মধ্যে রয়েছে:
মহানন্দা,
আম্রপালি ,
হিমসাগর বা ক্ষীরসাপাত ,
ফজলি ,
ল্যাংড়া ,
গোপালভোগ ,
মোহনভোগ ,
বান্দিগুড়ি ,
গৌরমতি ,
সূর্যপুরী প্রভৃতি।
নিচের কোন জেলায় সুন্দরবনের বিস্তৃতি রয়েছে?
সাতক্ষীরা ।
সুন্দরবন পৃথিবীর বৃহত্তম প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বা স্রোতজ বনভূমি। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলায় সুন্দরবন অবস্থিত। এছাড়া পটুয়াখালী এবং বরগুনা জেলার কিছু অংশেও সুন্দরবনের বিস্তৃতি রয়েছে।
সুন্দরবনের আয়তন প্রায় ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার যা সুন্দরবনের মোট আয়তনের প্রায় ৬২ ভাগ। সুন্দরবনের বাকি অংশ ভারতে অবস্থিত।
সুন্দরবনের প্রধান বৃক্ষ হলো সুন্দরী। সুন্দরী গাছের নাম থেকেই এই বনের নাম হয়েছে সুন্দরবন।
সুন্দরবনের অন্যান্য গাছের মধ্যে রয়েছে:
গরান,
গেওয়া,
কেওড়া,
ধুন্দল, গোলপাতা ইত্যাদি।
বলাকা ও দোয়েল পাখি ব্যতীত অন্য কিসের নাম?
গম ।
বলাকা ও দোয়েল হলো বাংলাদেশে চাষকৃত গমের দুটি জাত।
গমের অন্যান্য জাতসমূহ হলো:
কাঞ্চন,
আকবর ,
সোনালিকা ,
সৌরভ ,
গৌরব ,
অঘ্রাণী প্রভৃতি।
নিচের কোনটি লবণাক্ততা সহিষ্ণু ধানের জাত?
ব্রি ধান-৬৭।
লবণাক্ততা সহিষ্ণু ধানের জাতসমূহ: বিনা ৮ ও ১০ এবং ব্রি ৪০, ৪১, ৪৭, ৫৩, ৫৪, ৬১, ৬৭, ৭৩, ৭৮
খরা ও লনণাক্ততা সহিষ্ণু ব্রি ৫৫।
ব্রি ৬৯ হল উচ্চ ফলনশীল ধানের জাত।
নিচের কোন জেলায় ‘জুমচাষ’ চাষাবাদ পদ্ধতি প্রচলিত রয়েছে?
খাগড়াছড়ি ।
পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে প্রচলিত জুম চাষ পদ্ধতি সুইডেন চাষাবাদ পদ্ধতি নামে পরিচিত। এটি হলো এক প্রকার স্থানান্তর চাষাবাদ পদ্ধতি।
এই পদ্ধতিতে পাহাড়ের ঢালে জঙ্গল কেটে বা পুড়িয়ে কৃষি জমি প্রস্তুত করে চাষ করা হয়। কয়েক বছর চাষাবাদ করার পর তা ছেড়ে অন্যত্র চাষ করা হয়।
বর্তমানে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের মাঝে এরূপ চাষ পদ্ধতি প্রচলিত রয়েছে।
ডায়মন্ড ও কার্ডিনাল কোন ফসলের জাত?
আলু।
আলুর জাতসমূহ:
গ্রানোলা,
কার্ডিনাল ,
ডায়মন্ড ,
আইলসা ,
চমক ,
ধীরা ,
বিনেলা ,
আরিন্দা ,
রাজা ,
বারাকা ইত্যাদি।
হাড়িভাঙ্গা কীসের নাম?
আম ।
হাড়িভাঙ্গা হলো আমের একটি জাত।
আমের অন্যান্য জাতসমূহের মধ্যে রয়েছে:
মহানন্দা,
আম্রপালি ,
হিমসাগর বা ক্ষীরসাপাত ,
ফজলি ,
ল্যাংড়া ,
গোপালভোগ ,
মোহনভোগ ,
বান্দিগুড়ি ,
গৌরমতি ,
সূর্যপুরী প্রভৃতি।
Bangladesh Rice Research Institute কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
১৯৭০ ।
Bangladesh Rice Research Institute (BRRI) গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরে অবস্থিত।
উচ্চ ফলনশীল ধানের জাত এবং চাষাবাদের কলাকৌশল উদ্ভাবনের লক্ষ্যে ১৯৭০ সালের ১ অক্টোবর BRRI প্রতিষ্ঠিত হয়।
BRRI বর্তমান পর্যন্ত ধানের মোট ১০৮টি আধুনিক জাত উদ্ভাবন করেছে।
কৃষিক্ষেত্রে উত্তরণ হলো-
ভুট্টার একটি জাত
উত্তরণ হলো ভুট্টার একটি জাত।
ভুট্টার অন্যান্য জাতের মধ্যে রয়েছে:
মোহর ,
শুভ্রা ,
বর্ণালি ,
খই ভুট্টা ,
বারি ভুট্টা ইত্যাদি।
নিচের কোনটি তুলার জাত?
রূপালি হলো তুলার একটি জাত।
তুলার অন্যান্য জাতসমূহের মধ্যে রয়েছে:
রূপালি-১ ,
সিভি-১২ ,
সিভি-১৩ ,
ডিএম-১ ,
পাহাড়ি তুলা-১,২ প্রভৃতি।
অন্যদিকে,
বলাকা : গমের জাত।
সোনালি : সরিষার জাত।
মোহর : ভুট্টার জাত।
বীটজবা কীসের জাত?
বীটজবা কলার একটি জাত।
কলার অন্যান্য জাতের মধ্যে রয়েছে:
অমৃতসাগর ,
অগ্নিশ্বর ,
মোহনবাশী ,
কানাইবাশী ,
চাম্পা ,
চিনি চাম্পা ,
সবরি ,
বারি কলা-১ ,
বারি কলা-৪ প্রভৃতি।
বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
নশিপুর দিনাজপুর ।
বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট দিনাজপুর জেলার নশিপুরে অবস্থিত। এটি ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর পূর্বে এটি বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধীনে একটি গবেষণা কেন্দ্র হিসেবে পরিচালিত হয়।
বর্তমানে এটির অধীনে ৫টি আঞ্চলিক কেন্দ্র ও ২টি বীজ উৎপাদন কেন্দ্র রয়েছে।
গবেষণায় অবদানের জন্যে বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট ২০২২ সালে স্বাধীনতা পদক লাভ করে।
বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট কোন জেলায় অবস্থিত?
পাবনা ।
বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে অবস্থিত।
এটি ১৯৫১ সালে ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র হিসেবে যাত্রা শুরু করে এবং ১৯৮৯ সালে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট হিসেবে বর্তমান রূপ লাভ করে।
এই গবেষণা কেন্দ্রে আখ, খেজুর, তাল প্রভৃতির জাত উন্নয়ন ও ব্যবহার বিষয়ে গবেষণা করা হয়।
বাংলাদেশে কোন দশক থেকে উফশী ধানের চাষ শুরু হয়?
ষাটের দশক ।
উফশী মানে উচ্চ ফলনশীল।
বাংলাদেশে ধান চাষের ইতিহাস হাজার বছরের পুরনো হলেও এদেশে সর্বপ্রথম উফশী ধানের প্রচলন হয় গত শতাব্দীর ষাটের দশকে। ১৯৬৭ সালে ইরি-৮ ধানের মাধ্যমে বাংলাদেশে উফশী ধানের আবাদ শুরু হয়।
ইরি-৮ হলো আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত একটি উফশী ধান। পরবর্তীতে, ১৯৭০ সালে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার পর ইরি ধানের স্থলে ব্রি ধান প্রচলিত হয়। বর্তমানে দেশের প্রায় ৮০ ভাগ কৃষি জমিতে ব্রি ধানের চাষ হচ্ছে।
নিচের কোন দুটি গমের জাত?
আকবর ও সোনালিকা হলো গমের দুটি জাত।
গমের অন্যান্য জাতসমূহের মধ্যে রয়েছে:
দোয়েল ,
বলাকা ,
কাঞ্চন ,
সৌরভ ,
গৌরব ,
অঘ্রাণী প্রভৃতি।
অন্যদিকে,
মোহর ও শুভ্র : ভুট্টার জাত ।
গ্রানোলা ও বিনেলা : আলুর জাত ।
সফল ও অগ্রণী : সরিষার জাত।
কৃষি কাজের জন্যে সবচেয়ে উপযোগী মাটি কোনটি?
দোআঁশ মাটি।
কৃষি কাজের জন্যে সবচেয়ে উপযোগী মাটি হলো দোআঁশ মাটি। ৫০ ভাগ বালিকণা এবং ৫০ ভাগ পলি ও কর্দমকণা সমৃদ্ধ দোআঁশ মাটি কৃষি কাজের জন্যে সবচেয়ে উপযোগী।
বাংলাদেশের অধিকাংশ মাটিই দোআঁশ মাটি যার কারণে এদেশের ভূমি সর্বত্রই উর্বর।
নিচের কোনগুলো বেগুনের জাত?
নয়নতারা ও শুকতারা ।
বাংলাদেশে প্রচলিত বেগুনের জাতসমূহ:
নয়নতারা,
কাজলা ,
তারাপুরী ,
ইসলামপুরী ।
শুকতারা,
বিজয় ,
মুক্তকেশী ,
ঝুমকো ,
শিংনাথ ,
নয়ন কাজল ,
কেজি বেগুন ,
তাল বা তল্লা বেগুন ,
উত্তরা ,
লাফফা ,
ঈশ্বরদী-১ ,
খটখটিয়া ইত্যাদি।
অন্যদিকে,
দোয়েল ও কাঞ্চন : গমের জাত ।
অগ্রদূত ও প্রভাতী : বাঁধাকপির জাত ।
বর্ণালি ও শুভ্রা : ভুট্টার জাত
বাংলাদেশের মৎস্য আইনে কত সেন্টিমিটার নিচের কার্প জাতীয় মাছ ধরা নিষিদ্ধ?
২৩ সেন্টিমিটার ।
বাংলাদেশের মৎস্য আইনে বছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ২৩ সেন্টিমিটারের নিচের রুই, কাতলা, মৃগেল, ঘনিয়া ও কালিবাউস মাছ আহরণ, পরিবহণ ও ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ।
ভেনামি কীসের প্রজাতি
ভেনামি হলো চিংড়ির একটি প্রজাতি।
১৯৭০ সালের দিকে এটি প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে পরিচিতি পায়।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে ব্যাপকভাবে এটির চাষ হলেও বাংলাদেশে স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি বিবেচনায় এটির চাষ এতোদিন নিষিদ্ধ ছিলো।
তবে বর্তমানে বাংলাদেশে পুনরায় ভেনামি চিংড়ি চাষ শুরু হয়েছে।
নিচের কোনটি পেঁপের একটি জাত?
ওয়াশিংটন ও রাঁচি হলো বাংলাদেশে চাষকৃত পেঁপের জাত।
ড্রামহেড : বাঁধাকপির জাত।
কাজলা : বেগুনের জাত।
অগ্নিশ্বর : কলার জাত।
ধান চাষের জন্যে কত ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা উপযোগী
১৬°-৩০° সেলসিয়াস ।
ধান বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য। ধান চাষের জন্যে ১৬°-৩০° সেলসিয়াস তাপমাত্রা এবং ১০০ থেকে ২০০ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাত সবচেয়ে উপযোগী।
নদী অববাহিকার পলিমাটিতে ধানের ফলন সবচেয়ে ভালো হয়।
স্বর্ণা সারের উদ্ভাবক কে?
: ড. আব্দুল খালেক।
স্বর্ণা হলো এক প্রকার জৈব সার যা আবিষ্কার করেন ড. আব্দুল খালেক। ১৯৮৭ সালে তিনি এই সার আবিষ্কার করেন এবং ১৯৯৩ সালে এটির প্যাটেন্ট করা হয়।
স্বর্ণা সার প্রাকৃতিক উপায়ে জমির উর্ববতা বৃদ্ধি করে থাকে। ফলে এটি পরিবেশ বান্ধব।
কোন বনাঞ্চলে শাল বৃক্ষের আধিক্য দেখা যায়?
ভাওয়াল গড়।
টাঙ্গাইলের মধুপুর, গাজীপুরের ভাওয়াল গড়, শেরপুর, ময়মনসিংহ ও বরেন্দ্রভূমি এলাকায় বিস্তৃত বনভূমি শালবন নামে পরিচিত। শাল বা গজারি বৃক্ষের আধিক্যের কারণে এই বনভূমিকে শালবন বলা হয়।
শালবন একটি পত্রপতনশীল বৃক্ষের বনভূমি। যার কারণে শীতকালে এই বনের গাছের পাতা ঝড়ে যায়।
শালবনের মোট আয়তন প্রায় ১.২ লক্ষ হেক্টর।
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
জয়দেবপুর গাজীপুর ।
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (Bangladesh Rice Research Institute-BRRI) গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরে অবস্থিত। এটি ১৯৭০ সালের ১ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয়।
উচ্চ ফলনশীল ধানের জাত এবং চাষাবাদের কলাকৌশল উদ্ভাবনের লক্ষ্যে BRRI প্রতিষ্ঠিত হয়।
BRRI বর্তমান পর্যন্ত প্রায় ১০৮টি ধানের উন্নত জাত উদ্ভাবন করেছে।
১০৮টি জাতের মধ্যে ১০১টি ইনব্রিড ও ৭টি হাইব্রিড জাত রয়েছে।
নিচের কোনটি আলুর একটি জাত?
গ্রানোলা।
আলুর জাতসমূহ:
গ্রানোলা,
কার্ডিনাল ,
ডায়মন্ড ,
আইলসা ,
চমক ,
ধীরা ,
বিনেলা ,
আরিন্দা ,
রাজা ,
বারাকা ইত্যাদি।
অন্যদিকে,
বীটজবা : কলার জাত।
উত্তরণ : ভুট্টার জাত।
ড্রামহেড : বাধাকপির জাত।
দেশে সর্বপ্রথম উপকূলীয় সামাজিক বনায়ন শুরু হয় কবে?
১৯৬৬।
বাংলাদেশে ১৯৬৫/৬৬ সাল থেকে দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলাগুলোতে উপকূলীয় সামাজিক বনায়ন কার্যক্রম শুরু হয়।
এর আওতায় বর্তমানে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, লক্ষীপুর, নোয়াখালী, ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী এবং পিরোজপুর জেলায় প্রায় ১.৯৬ লক্ষ হেক্টর জমিতে বনায়ন করা হয়েছে।
এছাড়া আরো ৩ লক্ষ হেক্টর উপকূলীয় ভূমিতে সামাজিক বনায়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান কোথায় অবস্থিত?
মৌলভীবাজার ।
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। এটির আয়তন প্রায় ১২৫০ হেক্টর। ১৯৯৬ সালে এটিকে জাতীয় উদ্যান ঘোষণা করা হয়।
এখানে গ্রীষ্মমন্ডলীয় চিরহরিৎ ও মিশ্র চিরহরিৎ বনভূমি দেখা যায়। এর আশেপাশে খাসিয়া ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে।
দেশে সর্বশেষ জাতীয় কৃষি নীতি প্রণীত হয় কবে?
বাংলাদেশে সর্বশেষ জাতীয় কৃষি নীতি প্রণীত হয় ২০২০ সালে।
এর আগে ১৯৯৯ সালে দেশে সর্বপ্রথম জাতীয় কৃষি নীতি প্রতিনিধি প্রণীত হয় যা ২০১৩ সালে সংশোধিত হয়।
বিজ্ঞানী ড. মাকসুদুল আলম নিচের কোনটি আবিষ্কার করেছেন?
পাটের জীবন রহস্য ।
ড. মাকসুদুল আলম একজন বাংলাদেশি জিনতত্ত্ববিদ।
তাঁর নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডাটাসফটের একদল গবেষকের যৌথ প্রচেষ্টায় ২০১০ সালের মাঝামাঝি সময়ে সফলভাবে উন্মোচিত হয় পাটের জিন নকশা ।
২০১০ সালের ১৬ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে পাটের জিনোম অনুক্রম আবিষ্কারের ঘোষণা দেন।
ডিএই (DAE) বাংলাদেশ সরকারের কী বিষয়ক সংস্থা?
0/1
কৃষি ।
Department of Agricultural Extension বা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দায়িত্ব হলো সকল শ্রেনীর চাষীদেরকে তাদের চাহিদা ভিত্তিক ফলপ্রসূ ও কার্যকর সম্প্রসারণ সেবা প্রদান করা যাতে তারা তাদের সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার করে স্থায়ী কৃষি ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে।
BRRI প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে?
১৯৭০ ।
BRRI: Bangladesh Rice Research Institute জয়দেবপুর, গাজীপুরে অবস্থিত।
BARI: Bangladesh Agricultural Research Institute ১৯৭৬ সালে জয়দেবপুর, গাজীপুরে প্রতিষ্ঠিত হয়।
BARC: Bangladesh Agricultural Research Council ১৯৭৫ সালে ফার্মগেট, ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়।
BINA কোথায় অবস্থিত?
ময়মনসিংহ ।
১৯৭২ সালে ঢাকার আনবিক গবেষণা কেন্দ্রে কৃষি পারমাণবিক গবেষণা ইনস্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার অ্যাগ্রিকালচার (INA) প্রতিষ্ঠা করার নির্দেশ দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
১৯৭৫ সালের গোড়ার দিকে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার অ্যাগ্রিকালচার (BINA) হিসেবে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে এটি স্থানান্তর করা হয়।
BINA ধানসহ নানা ধরনের উন্নত কৃষি ফসলের জাত উদ্ভাবনে গবেষণা করে।
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (BADC) কোথায় অবস্থিত?
ঢাকা ।
পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট মানিকমিয়া এভিনিউ, ঢাকা ও তুলা উন্নয়ন বোর্ড ফার্মগেট, ঢাকায় অবস্থিত।
রবার গবেষণা বোর্ড চট্টগ্রামে অবস্থিত।
সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট ও ডাল গবেষণা কেন্দ্র ঈশ্বরদী, পাবনায় অবস্থিত।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট ও ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট জয়দেবপুর, গাজীপুরে অবস্থিত।
বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (BSRI) অবস্থিত
ঈশ্বরদী ।
BSRI: Bangladesh Sugarcrop Research Institue আখ এবং অন্যান্য মিষ্টি জাতীয় উদ্ভিদের গবেষণা পরিচালনা করে।
এটি পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলায় ১৯৩১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
Institute of Nuclear Agriculture কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
১৯৬১ ।
BINA: Bangladesh Institute of Nuclear Agriculture পরমাণু শক্তির শান্তিপুর্ণ ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষি খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে তাৎপর্যপুর্ণ অবদান রাখে।
১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহে অবস্থিত।
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (BRRI)
গাজীপুর ।
BRRI: Bangladesh Rice Research Institute বা বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ১৯৭০ সালে গাজীপুরের জয়দেবপুরে প্রতিষ্ঠা হয় ।
বাংলাদেশে পানি সম্পদের চাহিদা সবচেয়ে বেশি কোন ক্ষেত্রে-
কৃষিক্ষেত্রে।
বাংলাদেশের ধান চাষের মৌসুম কতটি?
বাংলাদেশের ধান চাষের মৌসুম হলো তিনটি।
এগুলো হলো:
আউশ,
আমন এবং
বোরো।
আউশ ধানের চাষ হয় চৈত্র/বৈশাখ থেকে আষাঢ়/শ্রাবণ সময়ে।
আমন ধানের চাষ হয় শ্রাবণ/ভাদ্র থেকে কার্তিক/অগ্রহায়ণ সময়ে।
বোরো ধানের চাষ হয় কার্তিক থেকে জ্যেষ্ঠ মাসে।
বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সী কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সী ১৯৭৪ সালের ২২ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়।
শুরুতে এটির নাম ছিলো বীজ অনুমোদন সংস্থা।
বীজ প্রত্যয়ন সংস্থার অধীনে ১টি কেন্দ্রীয় বীজ পরিক্ষাগার, ৭টি আঞ্চলিক বীজ পরিক্ষাগার এবং ৬৪টি জেলা বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সী রয়েছে।
সরকারী পর্যায়ে উৎপাদিত অনুমোদিত জাতের গুণগত মান যাঁচাই এবং বীজের মান উৎকর্ষতা নিরূপণের লক্ষ্যে বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সী প্রতিষ্ঠা করা হয়।
বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
চট্টগ্রামে ।
বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট চট্টগ্রামে অবস্থিত।
এটি বন গবেষণা বিষয়ক দেশের একমাত্র জাতীয় প্রতিষ্ঠান।
এটি ১৯৫৫ সালে ফরেস্ট রিসার্চ ল্যাবরেটরি নামে যাত্রা শুরু করে যা ১৯৬৮ সালে পূর্ণাঙ্গ বন গবেষণা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়।
বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন ঢাকার মতিঝিলে অবস্থিত।
কৃষি ক্ষেত্রে ইউরিয়া সার কীসের অভাব পূরণ করে?
নাইট্রোজেনের ।
ইউরিয়া সার হলো কৃষি ক্ষেত্রে ব্যবহৃত প্রধান রাসায়নিক সার।
এটি নাইট্রোজেনের অভাব পূরণের লক্ষ্যে প্রয়োগ করা হয়।
ইউরিয়া সার উৎপাদনে কাঁচামাল হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহৃত হয়।
কাঞ্চন ও আকবর কোন ফসলের জাত?
গম ।
বাংলাদেশে চাষকৃত গমের জাতসমূহ:
কাঞ্চন,
আকবর,
দোয়েল,
বলাকা,
সোনালিকা ,
সৌরভ ,
গৌরব ,
অঘ্রাণী প্রভৃতি।
মধুপুর ও ভাওয়াল গড়ের বনভূমির প্রধান বৃক্ষ কোনটি?
গজারি ।
টাঙ্গাইলের মধুপুর, গাজীপুরের ভাওয়াল গড়, শেরপুর, ময়মনসিংহ ও বরেন্দ্রভূমি এলাকায় বিস্তৃত শালবন একটি পত্রপতনশীল বৃক্ষের বনভূমি।
যার কারণে শীতকালে এই বনের গাছের পাতা ঝড়ে যায়।
শালবনের প্রধান বৃক্ষ হলো শাল বা গজারি।
শালবনের মোট আয়তন প্রায় ১.২ লক্ষ হেক্টর
ধান চাষের জন্যে কত ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা উপযোগী
: ১৬°-৩০° সেলসিয়াস ।
ধান বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য।
ধান চাষের জন্যে ১৬°-৩০° সেলসিয়াস তাপমাত্রা এবং ১০০ থেকে ২০০ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাত সবচেয়ে উপযোগী।
নদী অববাহিকার পলিমাটিতে ধানের ফলন সবচেয়ে ভালো হয়।
দেশে প্রথম ইকোপার্ক স্থাপিত হয় কোথায়?
সীতাকুণ্ড।
১৯৯৮ সালে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে দেশের প্রথম ইকোপার্ক স্থাপিত হয়।
এর নাম হলো সীতাকুণ্ড বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক।
এটির আয়তন প্রায় ৮০৮ হেক্টর।
এটিসহ বর্তমানে দেশে মোট ১০টি ইকোপার্ক রয়েছে।
নিচের কোনটি জমির উর্বরতা বৃদ্ধি করে?
উপরের সবগুলো ।
বিভিন্ন কারণে জমির উর্বরতা হ্রাস পায়। সেক্ষেত্রে জমির উর্বরতা রক্ষা ও বৃদ্ধির জন্যে করণীয় হলো:
ভূমিক্ষয় রোধ করা।
মাটিতে জৈব পদার্থ প্রয়োগ করা।
মাটির অম্লমান নিয়ন্ত্রণ করা ।
শিম জাতীয় উদ্ভিদের চাষ করা ।
একই জমিতে একই ফসল বারবার চাষ না করে ভিন্ন ভিন্ন ফসল চাষ করা ।
পানি ও আগাছা ব্যবস্থাপনা প্রভৃতি।
আমন ধান কাটা হয় কখন?
footnote
অগ্রহায়ণ-পৌষ
বাংলাদেশে আমন ধান কাটা হয় সাধারণত অগ্রহায়ণ-পৌষ মাসে। আমন ধান ঘরে তোলাকে কেন্দ্র করে তখন গ্রাম বাংলায় নবান্ন উৎসব পালিত হয়।
বোনা আমন চৈত্র-বৈশাখ মাসে বপন এবং রোপা আমন শ্রাবণ ভাদ্র মাসে রোপণ করা হয়।
সর্বপ্রথম সামাজিক বনায়ন শুরু হয় কবে?
১৯৮১
সর্বপ্রথম ১৯৮১ সালে চট্টগ্রাম জেলার রাংগুনিয়াতে সামাজিক বনায়ন কার্যক্রম শুরু হয়।
এরপর ১৯৮১-৮২ সালে উত্তরবঙ্গের বৃহত্তর ৭টি জেলায় সরকারী বনভূমিতে কমিউনিটি ফরেষ্ট্রী প্রকল্পের মাধ্যমে জনগণের অংশগ্রহণে অংশীদারিত্বমূলক সামাজিক বনায়নের প্রচলন করে।
উপকূলীয় বনায়ন কর্মসূচি শুরু হয় ১৯৬৬ সাল থেকে।
বাংলাদেশের কোথায় গো-চারণের জন্যে বাথান ভূমি রয়েছে?
নাটোর ।
বাথান হলো বিস্তৃত তৃণাচ্ছাদিত ভূমি যেখানে গবাদি পশুর পাল উন্মুক্তভাবে চরে ঘাস খায় এবং নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সেখানেই থাকে।
এক সময় দেশের সর্বত্রই বাথান ভূমির উপস্থিতি ছিলো।
বর্তমানে চলনবিল সংলগ্ন সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর, নাটোর ও পাবনা, হাওরাঞ্চল এবং নতুন জেগে উঠা চরাঞ্চলে অস্থায়ী বাথান ভূমি দেথতে পাওয়া যায়।
কার্তিকা, অঘ্রানী’ কোন ফসলের জাত?
ফুলকপি।
‘কার্তিকা, অঘ্রানী’ ফুলকপির জাত।
** ফুলকপির উন্নত জাত: কার্তিকা, অঘ্রানী, রূপা, আর্লি স্নোবল, বারী।
কল্যানীয়া’ কোন ফসলের জাত?
সরিষা।
‘কল্যানীয়া’ সরিষার জাত।
** সরিষার উন্নত জাত: সফল, অগ্রনী, কল্যানীয়া, দৌলত।
কাঞ্চননগর’ কোন ফসলের জাত?
পেয়ারা।
‘কাঞ্চননগর’ পেয়ারার জাত।
** পেয়ারার উন্নত জাত: কাজী, স্বরূপকাঠি, কাঞ্চননগর, মুকুন্দপুরী
কিংক্রাউন কী?
উন্নত জাতের লেটুস।
কিংক্রাউন উন্নত জাতের লেটুস।