বাংলাদেশের ইতিহাস: উপমহাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলন-২ Flashcards
কত সালে বাংলা প্রেসিডেন্সিকে ভেঙ্গে দুটো প্রদেশ করা হয়?
১৯০৫ সালে।
১৯০৩ সালে স্বরাষ্ট্র সচিব হার্বাট রিজনের দেখা বঙ্গভঙ্গ পরিকল্পনা গৃহীত হয়।
১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর তৎকালীন বড়লাট লর্ড কার্জন বাংলা প্রেসিডেন্সিকে ভেঙ্গে দুটো প্রদেশ করেন যা বঙ্গভঙ্গ নামে পরিচিত।
প্রদেশ দুইটি হলো- বাংলা প্রদেশ, এবং পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ।
পূর্ব বাংলা ও আসাম প্রদেশ এর অন্তর্ভুক্ত অঞ্চল ছিল ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, আসাম, জলপাইগুড়ি, পার্বত্য ত্রিপুরা ও মালদাহ (দার্জিলিং বাদ)। রাজধানী ছিল ঢাকা। এই প্রদেশের প্রথম লে. গভর্নর ছিলেন ব্যামফিল্ড ফুলার।
বাংলা প্রদেশ এর অন্তর্ভুক্ত অঞ্চল ছিল পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও উড়িষ্যা। রাজধানী ছিল কলকাতা। এই প্রদেশের প্রথম লে. গভর্নর ছিলেন এন্ড্রু ফ্রেজার।
বঙ্গভঙ্গের পর ‘বাংলা প্রদেশ’ এর রাজধানী কোথায় স্থাপিত হয়?
কোলকাতা।
বঙ্গভঙ্গের পর ‘বাংলা প্রদেশ’ এর রাজধানী কোলকাতা স্থাপিত হয়।
বিভেদ ও শাসননীতি’ (Divide & Rule Policy) অনুসরণ করে ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর ভারতের তৎকালীন বড় লাট জর্জ নাথানিয়েল কার্জন বাংলা প্রেসিডেন্সি ভাগ করে দুটি প্রদেশ গঠন করেন। ইতিহাসে এটি বঙ্গভঙ্গ নামে পরিচিত।
প্রদেশ দুইটি হলো- বাংলা প্রদেশ, এবং পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ।
‘পূর্ব বাংলা ও আসাম প্রদেশ’ এর রাজধানী হয় ঢাকা।
‘বাংলা প্রদেশ’ এর রাজধানী হয় কোলকাতা।
বঙ্গভঙ্গের পর ‘বাংলা প্রদেশ’ এর গভর্নর হন কে?
এন্ড্রু ফ্রেজার।
বঙ্গভঙ্গের পর ‘বাংলা প্রদেশ’ এর প্রথম লে. গভর্নর এন্ড্রু ফ্রেজার।
অন্যদিকে,
‘পূর্ব বাংলা ও আসাম প্রদেশ’ এর প্রথম লে. গভর্নর ব্যামফিল্ড ফুলার।
কোন মুসলিম নেতা বঙ্গভঙ্গের পক্ষে ছিলেন?
নবাব সলিমুল্লাহ।
বঙ্গভঙ্গকে প্রথম সমর্থন জানানো পূর্ব বাংলার প্রথম মুসলিম নেতা ছিলেন নবাব সলিমুল্লাহ।
বঙ্গভঙ্গের পক্ষে ছিল মুসলিমরা এবং বিপক্ষে ছিল হিন্দুরা।
বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে থাকা মুসলিম নেতৃবৃন্দ:
খাজা আতিকুল্লাহ্ (নবাব সলিমুল্লাহর সৎ ভাই),
মৌলভী আব্দুল রসুল,
ঈসমাইল হোসেন সিরাজী।
বঙ্গভঙ্গকে ‘জাতীয় দুর্যোগ’ বলে আখ্যায়িত করেন কে?
সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী।
সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী বঙ্গভঙ্গকে ‘জাতীয় দুর্যোগ’ বলে আখ্যায়িত করেন।
বঙ্গভঙ্গবিরোধী হিন্দু নেতৃবৃন্দ ছিলেন:
অরবিন্দ ঘোষ,
সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী ,
বিপিনচন্দ্র পাল।
ব্রিটিশ ভারতের সর্বশেষ ভাইসরয় ছিলেন কে?
লর্ড মাউন্টব্যাটেন।
ব্রিটিশ ভারতের সর্বশেষ ভাইসরয় ছিলেন লর্ড মাউন্টব্যাটেন। তিনি ১৯৪৭ সালের মার্চ মাসে ভারতবর্ষের ভাইসরয় হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৪৭ সালে ১৪ আগস্ট ভারত ভাগ পর্যন্ত তিনি ব্রিটিশ ভারতের ভাইসরয় ছিলেন।
১৯৪৭ সালের ৩রা জুন মাউন্টব্যাটেন ভারত ভাগ পরিকল্পনা বা ৩রা জুন পরিকল্পনা পেশ করেন যার ভিত্তিতে ভারত ও পাকিস্তানের সৃষ্টি হয়।
মাউন্টব্যাটেন ১৯৪৭ সালের আগস্ট থেকে ১৯৪৮ সালের জুন পর্যন্ত ভারতের প্রথম গভর্নর জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন।
লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন কে?
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক।
লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক।
লাহোর প্রস্তাব সম্পর্কে বিশেষ তথ্য:
১৯৪০ সালের ২৩শে মার্চ মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশনে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
প্রস্তাবটি গৃহীত হয়: ২৪ মার্চ, ১৯৪০ (জিন্নাহর সভাপতিত্বে)।
লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তি ছিল: দ্বি-জাতি তত্ত্ব ।
লাহোর প্রস্তাবের মূল কথা বা বক্তব্য: উপমহাদেশের উত্তর-পশ্চিম এবং পূর্বভাগের মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলগুলোকে নিয়ে একাধিক স্বাধীন রাষ্ট্র (Independent States) গঠন করতে হবে।
হান্টার কমিশন কী উদ্দেশ্যে গঠিত হয়েছিলো?
শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কার।
হান্টার কমিশন গঠিত হয়েছিলো শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য।
হান্টার কমিশন হলো ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন। এটি ১৮৮২ সালে স্যার উইলিয়াম হান্টারকে প্রধান করে গঠিত হয়। হান্টার কমিশনের সদস্য সংখ্যা ছিলো সাতজন।
এই কমিশন ১৮৮৩ সালে তাদের রিপোর্ট পেশ করে। এতে প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ে ৩৬টি এবং উচ্চ শিক্ষা বিষয়ে ২৩টি সুপারিশ করা হয়।
ক্যাবিনেট মিশন কবে ভারতে এসেছিলো?
১৯৪৬ সালে।
ভারতীয়দের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পরিকল্পনা বিষয়ে আলোচনার জন্যে ১৯৪৬ সালের ২৪ মার্চ ব্রিটিশ সরকার তিন সদস্যের ক্যাবিনেট বা মন্ত্রী মিশন ভারতে পাঠায়।
ক্যাবিনেট মিশনের প্রধান ছিলেন তৎকালীন ভারত সচিব পেথিক লরেন্স। অপর দুই সদস্য হলেন স্যার স্ট্যাফোর্ড ক্রিপস এবং এ. ভি. আলেকজান্ডার।
ক্যাবিনেট মিশন ভারতকে তিনটি ভাগে ভাগ করে এবং তিন স্তর বিশিষ্ট যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা করে। মুসলিমলীগ শেষ পর্যন্ত এই পরিকল্পনা মেনে নিলেও কংগ্রেসের অসহযোগিতায় মন্ত্রী মিশন পরিকল্পনা সফল হয়নি।
জিন্নাহ প্রদত্ত দ্বি-জাতি তত্ত্বের ভিত্তি কী ছিলো?
ধর্ম।
জিন্নাহ প্রদত্ত দ্বি-জাতি তত্ত্বের ভিত্তি ছিলো ধর্ম।
বিশ শতকের চল্লিশের দশকে মুহম্মদ আলী জিন্নাহ হিন্দু-মুসলিম পৃথক জাতিসত্ত্বা সম্পর্কিত দ্বি-জাতি তত্ত্ব উপস্থাপন করেন। তার দ্বি-জাতি তত্ত্বের ভিত্তি ছিলো ধর্ম।
১৯৩৯ সালে দ্বি-জাতি তত্ত্ব উত্থাপন করা হয়।
এটার অপর নাম পাকিস্তান তত্ত্ব। এর মূল কথা ছিল হিন্দু -মুসলিম আলাদা রাষ্ট্র।
জিন্নাহ প্রদত্ত দ্বি-জাতি তত্ত্বের আলোকেই লাহোর প্রস্তাব ও দিল্লি প্রস্তাব গৃহীত হয় এবং ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম হয়। জিন্নাহ’র পূর্বে স্যার সৈয়দ আহমদ খান এবং আল্লামা ইকবাল মুসলিম জাতীয়তাবাদ সম্পর্কে ধারণা দিয়েছিলেন।
বঙ্গভঙ্গবিরোধী জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মেষ ঘটান-
সর্বভারতীয় কংগ্রেস।
বঙ্গভঙ্গবিরোধী জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মেষ ঘটান সর্বভারতীয় কংগ্রেস।
বঙ্গভঙ্গের ফলাফল নয় কোনটি?
ভারতীয় কংগ্রেস।
বঙ্গভঙ্গের ফলাফল নয় ভারতীয় কংগ্রেস।
বিভেদ ও শাসননীতি (Divide & Rule Policy) অনুসরণ করে ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর ভারতের তৎকালীন বড় লাট লর্ড জজ নাথানিয়েল কার্জন বাংলা প্রেসিডেন্সি ভাগ করে দুটি প্রদেশ গঠন করেন, ইতিহাসে এটি বঙ্গভঙ্গ নামে পরিচিত।
প্রদেশ দুইটি হলো- বাংলা প্রদেশ, এবং পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ।
বঙ্গভঙ্গের ফলাফল:
হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা,
স্বদেশী আন্দোলন,
মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠা।
স্বদেশী আন্দোলনের শ্লোগান কোনটি?
বন্দে মাতরম।
স্বদেশী আন্দোলনের শ্লোগান বন্দে মাতরম।
১৮৮২ সালে বঙ্কিমচন্দ্রের আনন্দমঠ উপন্যাসে প্রথম গানটি প্রকাশিত হয়।
প্রথমে কলকাতা মহানগরীতে প্রধান প্রধান রাজনৈতিক সমাবেশে “বন্দেমাতরম” ধ্বনি দেওয়া শুরু হয়।
এই ধ্বনির তীব্র প্রতিক্রিয়ায় ভীত হয়ে একবার ব্রিটিশ সরকার জনসমক্ষে এই ধ্বনি উচ্চারণ নিষিদ্ধ করে দেয়; এই সময় বহু স্বাধীনতা সংগ্রামী “বন্দেমাতরম” ধ্বনি দেওয়ার অপরাধে গ্রেফতার হয়েছিলেন।
১৮৯৬ সালে বিডন স্কোয়ারে অনুষ্ঠিত জাতীয় কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে গানটি পরিবেশন করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
ব্রিটিশ পুলিশের হাতে নিহত হওয়ার আগে মাতঙ্গিনী হাজরার শেষ উচ্চারিত শব্দ ছিল “বন্দেমাতরম”।
ধনধান্যে পুষ্পে ভরা, আমাদেরই বসুন্ধরা’ কীসের প্রেক্ষাপটে রচিত হয়েছিল?
স্বদেশী আন্দোলন।
‘ধনধান্যে পুষ্পে ভরা, আমাদেরই বসুন্ধরা’ প্রেক্ষাপট ছিল স্বদেশী আন্দোলন।
স্বদেশী আন্দোলনে নিয়ে দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচনা করেন
‘‘ধনধান্যে পুষ্পে ভরা, আমাদেরই বসুন্ধরা।’
কার সময়ে বঙ্গভঙ্গ করা হয়?
লর্ড কার্জন।
লর্ড কার্জনের সময়ে বঙ্গভঙ্গ করা হয়।
১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর তৎকালীন বড়লাট লর্ড কার্জন বিশাল বাংলা প্রেসিডেন্সিকে ভেঙ্গে দুটো প্রদেশ করেন যা বঙ্গভঙ্গ নামে পরিচিত।
ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, আসাম, পার্বত্য ত্রিপুরা, জলপাইগুড়ি এবং মালদহ জেলা নিয়ে গঠিত হয় পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ। ঢাকা ছিলো নবগঠিত প্রদেশের রাজধানী এবং প্রথম লেফটেন্যান্ট গভর্নর হন ব্যামফিল্ড ফুলার।
অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও উড়িষ্যা নিয়ে গঠিত বাংলা প্রদেশের রাজধানী করা হয় কলকাতাকে।
স্বদেশী আন্দোলনের সমর্থনে গঠিত সমিতির মধ্যে কোনটি সঠিক নয়?
ঢাকা: সাধনা।
স্বদেশী আন্দোলনের সমর্থনে গঠিত সমিতির মধ্যে নয় ‘ঢাকা: সাধনা’।
স্বদেশী আন্দোলনের সূত্রপাত হয় বঙ্গভঙ্গ এর কারণে।
স্বদেশী আন্দোলনের সমর্থনে গঠিত সমিতি:
ঢাকায় অনুশীলন সমিতি,
ফরিদপুরে ব্রতী,
বরিশালে স্বদেশী বান্ধব ,
ময়মনসিংহে সাধনা ,
কলকাতায় যুগান্তর ,
স্বদেশী আন্দোলনের পক্ষের পত্রিকা ছিলোনা কোনটি?
আনন্দবাজার।
আনন্দবাজার স্বদেশি আন্দোলনের পক্ষের পত্রিকা ছিলোনা।
স্বদেশী আন্দোলনের সূত্রপাত হয় বঙ্গভঙ্গ এর কারণে। এটার বিশেষত্ব ছিল বাংলার নারীরা প্রথমবারের মত প্রত্যক্ষ কোনো আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে।
স্বদেশী আন্দোলনের পক্ষে পত্রিকা:
বেঙ্গলি,
যুগান্তর,
সঞ্জীবনী,
অমৃতবাজার,
সন্ধ্যা,
হিতবাদী।
স্বদেশী আন্দোলনের পক্ষে কাজ করা পত্রিকার মধ্যে কোনটি একে ফজলুল হক ও নিবারণচন্দ্র দাশ সম্পাদিত পত্রিকা?
বালক।
এ কে ফজলুল হক ও নিবারণচন্দ্র দাশের সম্পাদনায় ‘বালক’ পত্রিকা স্বদেশী আন্দোলনে অসাম্প্রদায়িক ভূমিকা রাখে। এটি ১৯০১ সাল থেকে বরিশাল থেকে প্রকাশিত হতো।
ক্ষুদিরাম বসু কোন সংঘের সদস্য ছিলেন?
যুগান্তর সমিতি।
ক্ষুদিরাম বসু যুগান্তর সমিতি সংঘের সদস্য ছিলেন।
ক্ষুদিরাম ব্রিটিশ বিরোধী সর্বকনিষ্ঠ বিপ্লবী। পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার এ বিপ্লবী তরুণ অষ্টম শ্রেণির ছাত্রাবস্থায় স্বদেশী আন্দোলনে যোগদান করেন।
কলকাতার যুগান্তর সমিতির সদস্য ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্ল চাকীর উপর দায়িত্ব পড়ে কলকাতা প্রেসিডেন্সির প্রধান ম্যাজিস্ট্রেট কিংসফোর্ডকে হত্যা করার।
৩০ এপ্রিল, ১৯০৮ সালে কিংসফোর্ডের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা নিক্ষেপ করলে তা অন্য একটি গাড়িতে আঘাত হানে যাতে ইংরেজ মা মেয়ে নিহত হয়।
তাই ক্ষুদিরামকে ১৯০৮ সালের ১১ আগস্ট (১৮ বছর ৭ মাস বয়সে) মুজাফ্ফরপুর কারাগারে ফাঁসি দেয়া হয়।
মাস্টারদা সূর্যসেন-কে কতসালে ফাঁসি দেয়া হয়?
১৯৩৪।
মাস্টারদা সূর্যসেনকে ১৯৩৪ সালে ফাঁসি দেয়া হয়।
সূর্যকুমার সেন (মাস্টারদা) ‘চট্টগ্রাম বিপ্লবী বাহিনী’ (পরে চিটাগাং রিপাবলিকান আর্মি) এর সদস্য ছিলেন।
১৯৩০ সালের ১৮ এপ্রিল চট্টগ্রামের ২টি সরকারি অস্ত্রাগার লুণ্ঠন করেন। তাকে গ্রেপ্তারের জন্য ১০০০ টাকার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।
১৯৩৪ সালের ১২ জানয়ারি তাঁকে ফাঁসি দিয়ে মৃতদেহ বঙ্গোপসাগরে ভাসিয়ে দেয়া হয়।