The Importance of Information and Communication Technology Flashcards

1
Q

শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির দুটি ব্যবহার লিখ ।

A

শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (ICT) বিভিন্নভাবে ব্যবহৃত হয়। এর দুটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার হলো-
১. তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে সহজেই বিভিন্ন ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করা যায়।
২. তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ঘরে বসে যেকোনো পরীক্ষার ফলাফল জানা যায় ।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
2
Q

প্রযুক্তি প্রসারে অর্থ প্রেরণ বর্তমানে খুবই সহজসাধ্য ব্যাপার—
ব্যাখ্যা কর।

A

আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের কারণে অর্থ প্রেরণ এখন খুব সহজ
হয়ে গেছে। মোবাইল ব্যাংকিং, ইন্টারনেট ব্যাংকিং এবং বিভিন্ন অর্থ
প্রেরণ অ্যাপসের মাধ্যমে আমরা বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে খুব সহজেই
অর্থ প্রেরণ করতে পারি। এতে সময় এবং খরচ উভয়ই অনেক কমে
গেছে। আরও গুরুত্বপূর্ণ হলো, এটি নিরাপদ এবং সুবিধাজনক ।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
3
Q

পরিবহন ক্ষেত্রে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রভাব ব্যাখ্যা কর।

A

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পরিবহন ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণ বদলে
দিয়েছে। GPS, স্মার্টফোন অ্যাপ এবং অনলাইন বুকিং সিস্টেমের
মাধ্যমে আমরা সহজেই যানবাহন বুক করতে, যানজট এড়াতে এবং
সর্বোত্তম রুট খুঁজে পেতে পারি। এছাড়া নতুন প্রযুক্তি যেমন—
স্বয়ংচালিত গাড়ি এবং ড্রোন পরিবহন ব্যবস্থায় আরও বেশি দক্ষতা
এবং নিরাপত্তা আনছে ।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
4
Q

ইন্টারনেট চালাতে মডেম কেন প্রয়োজন হয়?

A

ইন্টারনেট চালাতে মডেম প্রয়োজন হয় কারণ মডেমই
ইন্টারনেট সংকেতকে কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস বুঝতে পারে এমন
ভাষায় রূপান্তর করে ৷ মডেম ইন্টারনেট সংযোগের জন্য একটি সেতু
হিসেবে কাজ করে । এটি ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের নেটওয়ার্ককে
ব্যবহারকারীর ডিভাইসের নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে ।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
5
Q

তথ্য প্রযুক্তির বিকাশে কিছু সনাতনী কাজ বিলুপ্ত হয়ে গেছে—
ব্যাখ্যা কর।

A

তথ্যপ্রযুক্তির দ্রুত বিকাশের ফলে অনেক সনাতনী কাজ বিলুপ্ত
হয়ে গেছে। যেমন, টাইপরাইটারের জায়গায় কম্পিউটার, হিসাব
রক্ষকের জায়গায় স্প্রেডশিট এবং মানি অর্ডার এর জায়গায়
মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ এসেছে। এছাড়া, অনেক কারখানায় যান্ত্রিক
কাজগুলো রোবট দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। ফলে মানুষের হাতে কম
কাজ থাকছে এবং তাদেরকে নতুন দক্ষতা অর্জন করতে হচ্ছে।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
6
Q

তথ্যপ্রযুক্তি কীভাবে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে?

A

তথ্যপ্রযুক্তি সংযুক্তির মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বাড়ে। ড.
ইকবাল কাদিরের মতে, সংযুক্তিই উৎপাদনশীলতা। প্রযুক্তির মাধ্যমে
দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়ে প্রতিষ্ঠান স্বল্প কর্মী দিয়ে বেশি কাজ সম্পন্ন করতে
সক্ষম হয়, যা উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর মূল কারণ।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
7
Q

কর্মস্থল তথা অফিসে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার বর্ণনা কর।

A

আধুনিক কর্মস্থলে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার অত্যন্ত প্রচলিত ।
ই-মেইল, ভিডিয়ো কনফারেন্সিং, ক্লাউড স্টোরেজ, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট
সফটওয়্যার ইত্যাদির মাধ্যমে কর্মচারীরা তথ্য আদান-প্রদান করে,
কাজের সমন্বয় করে এবং সিদ্ধান্ত নেয়। এছাড়া, অনলাইন ট্রেনিং,
অটোমেশন এবং ডেটা বিশ্লেষণের মাধ্যমে কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করা সম্ভব।
অনেক কোম্পানি এখন উপস্থিতি, বেতন, ভাতা ইত্যাদি তথ্যও
ডিজিটাল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ এবং পরিচালনা করে।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
8
Q

তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারে কর্মক্ষেত্রে কর্মীর দক্ষতা কীভাবে

A

তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের দক্ষতা বাড়ায় কারণ এটি কাজকে সহজ
ও স্বয়ংক্রিয় করে। যেমন- ফটোগ্রাফি বা ভিডিও এডিটিংয়ের মতো
কাজ এখন কম্পিউটারের মাধ্যমে ঘরে বসে করা যায়। ফলে কর্মীরা
সময়ের সাথে নিজেদের ক্রমাগত দক্ষ করে তুলতে পারেন।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
9
Q

ভার্চুয়াল প্রতিষ্ঠানে কর্ম সম্পাদন হয় কিভাবে?

A

ভার্চুয়াল প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীরা বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে থাকলেও,
তারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে একত্রিত হয়ে কাজ করে। ভিডিয়ো
কনফারেন্সিং, মেসেজিং অ্যাপ, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট টুলস এবং ক্লাউড
স্টোরেজের মাধ্যমে তারা যোগাযোগ করে, কাজ বণ্টন করে এবং
প্রকল্প পরিচালনা করে। ভার্চুয়াল প্রতিষ্ঠানে অফিসের মতো একটি
ভার্চুয়াল অফিস থাকে যেখানে সব তথ্য এবং ডকুমেন্ট সংরক্ষিত থাকে।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
10
Q

বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের বিস্তার কীভাবে নতুন
কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে ব্যাখ্যা কর।

A

বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের বিস্তার দেশের অর্থনীতি ও
কর্মসংস্থানে বিপুল পরিবর্তন এনেছে। মোবাইল কোম্পানিতে কাজের
সুযোগ, মোবাইল সেট বিক্রয়, বিপণন ও রক্ষণাবেক্ষণ, মোবাইল সেবা
প্রদান, মোবাইল ব্যাংকিং ইত্যাদি নতুন নতুন খাত সৃষ্টি হয়েছে। ফলে
লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে ।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
11
Q

ইন্টারনেট কীভাবে চাকরির সুযোগ প্রাপ্তির প্রক্রিয়াকে সহজ
করেছে?

A

ইন্টারনেটের মাধ্যমে জবসাইটগুলোতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
করা হয়, যা কর্মপ্রত্যাশীরা তাৎক্ষণিকভাবে দেখতে পারেন। নিবন্ধিত
প্রার্থীদের ই-মেইল বা এসএমএস-এর মাধ্যমে নতুন চাকরির খবর
জানানো হয় । ফলে চাকরির সুযোগ প্রাপ্তি সহজ হয়েছে ।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
12
Q

আউটসোর্সিং-এর মাধ্যমে কী কাজ করা হয়- আলোচনা

A

আউটসোর্সিং-এর মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন
প্রতিষ্ঠান তাদের নিজেদের অনেক কাজ যেমন— ওয়েবসাইট উন্নয়ন,
রক্ষণাবেক্ষণ, মাসিক বেতন-ভাতার বিল প্রস্তুতকরণ, ওয়েবসাইটে
তথ্য যুক্তকরণ, সফটওয়্যার উন্নয়ন অন্যদেশের কর্মীর মাধ্যমে সম্পন্ন
করে থাকে। ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে যে কেউ এ ধরনের কাজের .
সাথে যুক্ত থাকতে পারে। এক্ষেত্রে কাজের দক্ষতার পাশাপাশি ভাষা
দক্ষতাও সমানভাবে প্রয়োজন হয় ।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
13
Q

বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে মুক্ত পেশা বা ফ্রিল্যান্সিং এর সম্ভাবনা
ব্যাখ্যা কর।

A

দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তির দক্ষতা বৃদ্ধি
পাওয়ার সাথে সাথে মুক্ত পেশা বা ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় পেশা
হয়ে উঠছে। ওয়েবসাইট উন্নয়ন, রক্ষণাবেক্ষণ, মাসিক বেতন-ভাতার
বিল প্রস্তুতকরণ, ওয়েবসাইটে তথ্য যুক্তকরণ, সফটওয়্যার উন্নয়ন এর
মতো অনেক কাজ বর্তমানে আমাদের দেশের ছেলে মেয়েরা ঘরে
বসেই করছে। বাংলাদেশ সরকারও মুক্ত পেশাকে উৎসাহিত করছে
এবং বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও সহযোগিতা প্রদান করছে।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
14
Q

যোগাযোগের পদ্ধতিকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?

A

যোগাযোগের পদ্ধতিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায় : একমুখী
এবং দ্বিমুখী। একমুখী পদ্ধতিতে একজন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান অনেকের
সাথে যোগাযোগ করে, যেমন রেডিও ও টেলিভিশন। অন্যদিকে,
দ্বিমুখী পদ্ধতিতে উভয়পক্ষ যোগাযোগে অংশগ্রহণ করতে পারে,
যেমন টেলিফোন ।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
15
Q

একমুখী যোগাযোগ বলতে কী বুঝায়?

A

একমুখী যোগাযোগ এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে তথ্য
একদিক থেকে পাঠানো হয় এবং প্রাপক তা গ্রহণ করেন কিন্তু উত্তর
দেওয়ার সুযোগ থাকে না। রেডিও এবং টেলিভিশন একমুখী
যোগাযোগের উদাহরণ।

How well did you know this?
1
Not at all
2
3
4
5
Perfectly
16
Q

ব্রডকাস্ট পদ্ধতির উদাহরণ কী কী?

A

ব্রডকাস্ট পদ্ধতির উদাহরণ হলো রেডিও, টেলিভিশন, খবরের
কাগজ, ম্যাগাজিন, এবং অনলাইন পত্রিকা। এই পদ্ধতিতে তথ্য
অনেকের কাছে একমুখীভাবে পৌঁছে দেওয়া হয়। তবে এক্ষেত্রে দর্শক
বা শ্রোতারা পাল্টা যোগাযোগ করতে পারে না ৷

17
Q

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তথ্যপ্রযুক্তির অন্যতম একটি
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কেন?

A

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মানুষকে বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে
থাকা কোনো ব্যক্তির সাথে সহজেই যোগাযোগ করতে সাহায্য করে।
এছাড়াও, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবসা, শিক্ষা এবং রাজনীতির
ক্ষেত্রেও বিপুল প্রভাব ফেলে। ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং
ইউটিউবের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো মানুষের
জীবনযাত্রাকে বদলে দিয়েছে। এসব কারণে সামাজিক যোগাযোগ
মাধ্যম তথ্যপ্রযুক্তির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ।

18
Q

ওয়েব কনফারেন্সিং এর ব্যবহার ক্ষেত্র উল্লেখ কর।

A

ওয়েব কনফারেন্সিং বলতে ইন্টারনেটে বিভিন্ন মিডিয়া (অডিয়ো,
ভিডিয়ো অথবা উভয়) ব্যবহার করে ওয়েব সেমিনার, ওয়েবকাস্ট এবং
ওয়েব মিটিংসহ বিভিন্ন ধরনের অনলাইন কনফারেন্সিং সেবাকে বুঝানো
হয়। ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের মধ্যে সভা করা,
টেলিমেডিসিনের ক্ষেত্রে ডাক্তার, রোগী ও হসপিটালের সাথে সভা
করা, সামাজিক যোগাযোগ রক্ষার ক্ষেত্রে কমিউনিটির মধ্যে ভার্চুয়াল
গেট-টু-গেদার আয়োজন করা ইত্যাদি কাজে বর্তমানে ওয়েব
কনফারেন্সিং প্রযুক্তি ব্যপকভাবে ব্যবহৃত হয়।

19
Q

অডিয়ো কনফারেন্সিং কীভাবে কাজ করে? বুঝিয়ে লেখ ।

A

অডিয়ো কনফারেন্সিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে কম খরচে
ফোন কল এবং কনফারেন্স কল করা যায়। এটি সাধারনত ভিডিয়ো
কনফারেন্সিং সফটওয়্যারের সাথেই অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এক্ষত্রে
ভিডিয়ো ক্যামেরা বন্ধ রেখে কনফারেন্সে যুক্ত ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করা যায়।

20
Q

জনপ্রিয় ওয়েব কনফারেন্সিং সফটওয়্যার কোনগুলো?

A

জনপ্রিয় ওয়েব কনফারেনন্সিং সফটওয়্যারের মধ্যে জুম (Zoom),
ফেসটাইম (FaceTime), ফেসবুক মেসেঞ্জার রুম (Facebook Messenger
Room), মাইক্রোসফট টিম (Microsoft Team), সিসকো ওয়েব এক্স
(Cisco Webex), স্কাইপ (Skype), গুগল মিট (Google Meet) ইত্যাদি
উল্লেখযোগ্য। এসব সফটওয়্যারের মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোনো স্থানে
বসে সেমিনার, সভা, মিটিং, ওয়েবিনার ইত্যাদি করা যায়।